দক্ষিণাত্যে আৰ্য্য-উপনিবেশ । ళ్ని సి, গ্রাম দান করিলেন । কেবলমাত্র কয়েকজন সারস্বত ব্ৰাহ্মণ এই স্থানে থাকিতে সন্মত হইলেন । এইরূপে এদেশে সারস্বত ব্রাহ্মণগণের বাস হয় । এই সকল আখ্যায়িকার তাৎপৰ্য্য পর্য্যালোচনা করিলে এই সত্য প্রকাশিত হয় যে, আর্য্যঋষি মহাত্মা পরশুরাম কর্তৃক দাক্ষিণাত্যের পশ্চিমাংশের অধিবাসিগণের মধ্যে আর্য্যসভ্যতা, আর্য্যজ্ঞান ও আর্য্যধৰ্ম্ম প্রচারিত হয় । এতদ্ব্যতীত তিনি আর্য্যাবৰ্ত্তবাসী ব্রাহ্মণদিগকে সেই দেশে লইয়া গিয়া তথtয় তাহাদের বসতি বিস্তার করিবার সুবিধা করিয়া দেন । রামায়ণোক্ত ঋষিগণের মধ্যে অনেকেরই আশ্রম দণ্ডকারণ্যে ছিল, এরূপ উল্লেখ রামায়ণেই দেখা যায়। স্বৰ্য্যবংশাবতংস ভগবান রামচন্দ্রের বনগমনের পূর্ব হইতেই মহাত্মা অগস্ত্যের আশ্রম এই দণ্ডকারণ্যে (আধুনিক মহারাষ্ট্র দেশে) ছিল। মহাত্মা পরশুরামও রামচন্দ্রের পূৰ্ব্বেই দক্ষিণাত্যে প্রবেশ করিয়াছিলেন । রামায়ণে বানররাজ * সুগ্ৰীবকে বেদবিদ্যাবিশারদ বলিয়া বর্ণনা করা হইয়াছে । রামচন্দ্রের সহিত প্রথম সাক্ষাৎকালে বানর শ্রেষ্ঠ হনুমান তাহার সহিত বিশুদ্ধ সংস্কৃত ভাষায় কথোপকথন
- দাক্ষিণাত্যের এক অৰ্দ্ধসভ্য অনার্যজাতি রামায়ণে বানর নামে বধিত হইয়াছে, বোধ হয় । ইহার রাক্ষস নামে অভিহিত অনাৰ্য্যজাতি অপেক্ষ কিছু উন্নত ও সভ্য ছিল। দক্ষিণাত্য হইতে প্রাপ্ত এক গ্রন্থে এই জনশ্রুতি লিপিবদ্ধ আছে যে, ভগবান রামচন্দ্রের কালে বানরের স্থায় পুচ্ছবিশিষ্ট একপ্রকার মনুষ। জাতি দাক্ষিণাত্যে বাস করিত । বলা বাহুল্য তারাদের * **wal wavia to (J. A. S. Vol VII p 398) কিষ্কিন্ধ্যাকাণ্ডে বর্ণিত স্বগ্রীবের হুরম্য পুরী, অপূর্ব উদ্যান, প্রচুর ঐশ্বৰ্য্য, শোভন সভা, মনোহর বস্ত্র, দি ব্যাভরণ, উত্তম স্ত্রী ও সুশীল চরিত্র ইত্যাদি বিষয় পাঠ
일
