বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:সাধনা (প্রথম বর্ষ, প্রথম ভাগ).pdf/২৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩১২ माँशमां । করিয়া তাহার বিস্ময়েtৎপাদন করিয়াছিলেন (১)। বাস্তাপী ইল্বল নামক দণ্ডকারণ্যবাসী দুই জন রাক্ষস সংস্কৃত ভাষায় কথা কহিতে পারিত (২) । পাও্যদেশ সম্বন্ধে বাল্মীকির রামায়ণে ষেরূপ বর্ণন দৃষ্ট হয়, তাহাতে তৎকালে যে উহা অতি হীন অবস্থায় ছিল, এরূপ বোধ হয় না (৩) । অন্তান্ত সংস্কৃত গ্রন্থেও দাক্ষিশাত্যবাসিগণের সম্বন্ধে এই প্রকারের অনেক উল্লেখ দৃষ্ট হয়। এই সকল আলোচনা করিলে অনুমিত হয় যে,ভগবান রামচন্দ্রেরও বহুপূৰ্ব্বে উদারহৃদয় আৰ্য্যঋষিগণ দাক্ষিণাত্যে প্রবেশ করিয়া তথায় আর্য্যসভ্যতা ও আর্য্যধৰ্ম্ম বিস্তার করিয়াছিলেন ; কিন্তু তখনও উহ। সুসভ্য আৰ্য্যগণের সম্পূর্ণ বাসোপযোগী হয় নাই।

করিলে বানরগণকে প্রত্যুত মনুষ্য বলিয়াই মনে হয়। কর্ণাট ও অন্ধ দেশে সুগ্ৰীব, ও বালী, ও তারার যে সমস্ত প্রতিমূৰ্ত্তি আছে, তাহ সৰ্ব্বাংশে অবিকল মনুষ্যের স্তায় । বেশীর ভাগ, সুগ্ৰীব ও বালীর পশ্চাদ্ভাগে একটি পুচ্ছ অঙ্কিত আছে । অদ্যাপি দক্ষিণদেশে এরূপ এক পাৰ্ব্বতীয় ও আরণ্য বিকটাকুতি মনুষ্যজাতি বিদ্যমান আছে যে, তাহাদিগকে দেখিলে বানর বলিয়াই মনে হয়। ১ “নামৃখেদবিনীতস্য না যজুৰ্ব্বেদধারিণঃ। ম সামবেদবিদুযে শক্যমেবং বিভাষিতুম্ ॥ নুনং ব্যাকরণং কৃৎস্নমনেন বহুধাশ্ৰুতম্। বহুব্যাহরতানেন ন কিঞ্চিদপশক্তিম্ ॥” - রামায়ণ ৪ ॥ ৪ অতু্যক্তি হইলেও, ইহা যে, রামচন্দ্রের পূৰ্ব্বে দাক্ষিণাত্যবাসী বানরাদি কোন কোন অনাৰ্য্য জাতির মধ্যে আর্যসভ্যতা অনেক পরিমাণে প্রবেশ লাভ করিয়াছিল, একথার পরিচায়ক তাহাতে সন্দেহ নাই । ২ “ধারয়ন ব্রাহ্মণং রূপংইললঃ সংস্কৃতং বদন। আমন্ত্রয়তি বিপ্রান্‌ সঃ শ্ৰাদ্ধমুদ্দিশ্য নিঘূণঃ ” রামায়ণ । ১২ ৩ “ততে হেমময়ং দিব্যং মণিমুক্তাবিভূষিতং । যুক্তং কবাটং পাণ্ড্যানাং গত্বা দুক্ষথ বানরাঃ ” של ; צ8 ן 8 4) ואז: