अांश्नमाँ ? এখন মনে হয় যেন কোন ইচ্ছাময় দেবতা যেমন বরেন “অমুক প্রবন্ধ হৌকৃ° অমনি অমুক প্রবন্ধ হল—“লেটু দেয়ার বি লাইট এণ্ড দেয়ার ওয়াজ লাইটু।” এই জন্ত তাকে নিয়ে কেবল আমাদের মাথার খাটুনি হয়, কেবল মাত্র মগজ দিয়ে সেটাকে হজম করবার চেষ্টা করা হয় ; আমাদের মানসপুরে যেখানে মামাদের নানাবিধ জীবন্তভাব জন্মাচ্চে থেল্চে এবং বাড়চে সেখানে তার স্বর পরিচিতভাবে প্রবেশ করতে পারে না ; প্রস্তুত হয়ে তার সঙ্গে দেখা করতে হয়, সাবধান হয়ে তার সঙ্গে কথা কইতে হয় ; তার সঙ্গে কেবল আমাদের একাংশের পরিচয় হয় মাত্র, ঘরের লোকের মত সৰ্ব্বাংশের পরিচয় श्श्न न? ! * - ম্যাপে এবং ছবিতে অনেক তফাৎ। ম্যাপে “পারস্পেক্টিভ” থাকতে পারে না ; দুর নিকটের সমান ওজন, সৰ্ব্বত্রই অপক্ষপাত ; প্রত্যেক অংশকেই সুহ্মবিচার মত তার যথাপরিমাণ স্থান নির্দেশ করে দিতে হয় ;–কিন্তু ছবিতে অনেক জিনিষ বাদ পড়ে ; অনেক বড় ছোট হয়ে যায় ; অনেক ছোট বড় হয়ে ওঠে ; কিন্তু তবু ম্যাপের চেয়ে তাকে সত্য মনে হয়, তাকে দেখ বামাত্রই এক মুহূর্তে আমাদের সমস্ত চিত্ত তাকে চিনতে পারে । আমরা চোখে যে ভুল দেখি তাকে সংশোধন করতে গেলে ছবি হয় না ম্যাপ হয়, তাকে মাথা থাটিয়ে আয়ত্ত করতে হয়। কিন্তু এই রকম আংশিক চেষ্টা ভারি শ্রান্তিজনক । যাতে আমাদের সমস্ত প্রকৃতি উৎসাহের সঙ্গে যোগ দেয় না, পরস্পরের ভার লাঘব করে না, নিজ নিজ অংশ বণ্টন করে নেয় না, তাতে আমাদের তেমন *ब्रिशूटेि गांथन श्झ न । ८य কারণে খণিজ পদার্থের চেয়ে প্রাণিজ পদার্থ আমরা শীঘ্র
