পাতা:সাধনা (প্রথম বর্ষ, প্রথম ভাগ).pdf/৩৩৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

総むグ जांश्वनt । মিণ্টন যখন অন্ধ হন তখন তিনি একটি মুখরা রমণীকে বিবাহ করেন। ডিউক অব বকিংহাম একদিন গোলাপফুলের সঙ্গে এই স্ত্রীলোকটির তুলনা করেন। মিন্টন শুনিয়া বলিলেন “আমি অন্ধ, আমার স্ত্রী গোলাপফুল কি না ঠিক বলতে পারিনে ; তবে হতেও পারে, কারণ, কঁtটার জালাটা অামাকে রোজই ভোগ করতে হয় ।” সাময়িক সাহিত্য সমালোচনা ৷ নব্যভারত । মাঘ । “আলোক কি অন্ধকার ?” সম্পূর্ণ অন্ধকার। এবং এরূপ লেখায় সে অন্ধকার দূর হইবার কোন সম্ভাবনা নাই । কি করিলে ভারতবর্ষে জাতীয় জীবন ংঘটন হইতে পরিবে লেখক তাহারই আলোচনা করিয়াছেন । অবশেষে সিদ্ধান্ত করিয়াছেন “হিন্দুধৰ্ম্মের ন্যায় আর ধৰ্ম্ম নাই, এমন কল্পবৃক্ষ আর জন্মিবে না—যাহার যে প্রকার ধ্যান ধারণার শক্তি তিনি সেই প্রকারেই সাধনা করিতে পারেন ; এমন ধৰ্ম্ম আর কোথায় ? ছিন্ন ভিন্ন ভারতকে আবার যদি কেহ এক করিতে পারে, আবার যদি কেহ ভারতকে উন্নত করিয়! তাহার শরীরে হুৈমমুকুট পরাইতে পারে, তবে সে সনাতন হিন্দুধৰ্ম্ম।” লেখক মনে করিতেছেন কথাটা সমস্ত পরিস্কার, হইয়া গেল এবং আজ হইতে তাহার পাঠকের কেবল কল্পবৃক্ষের হাওয়৷ থাইয়। ভারতের “শরীরে হৈমমুকুট” পরাইতে থাকিবে, কিন্তু তাহা ঠিক নহে। হিন্দুধৰ্ম্ম কি ? তাহ কবে ভারতবর্ষে ছিল না ? তাহ কৰেই বা ভারতবর্ষ হইতে চলিয়া গেল ? তাহাকে