8bుఆ সাধন । সকল সভ্যজাতিরই চক্ষু ফুটিয়াছে ; এক্ষণকার খ্যাতিমান গ্রন্থকৰ্ত্তারা তাই সহস্র উত্তেজিত হইলেও একদিক-ঘেঁসা কথা ততটা জোরের সহিত কখনই বলিতে সাহসী হ’ন না। অনুভয় পক্ষে ভর করিয়ু উভয়-পক্ষের দোষ-গুণ বিবেচনা এক্ষণকার কালের বিশেষ একটি কালিক ধৰ্ম্ম। এই যুগ-ধৰ্ম্মট এক্ষণে পৃথিবীস্থ সকল সভ্যজাতির অধিকার প্রদেশেই নুনাধিক পরি: মাণে কাৰ্য্য করিতেছে । ঠিক মধ্য-রেখা অবলম্বন করা কোনো জাতির পক্ষে সম্ভবপর কি না বলা স্ব কঠিন ; কিন্তু একটা মধ্যরেখা আছে—এবং সেই মধ্যরেখাই সকল রোগের মহৌষধ এবং সকল কল্যাণের প্রস্থতি –এ কথাটি অধুনাতন-কালের কৃতবিদ্যমণ্ডলে সৰ্ব্ববাদি সম্মত ; কাজেও এইরূপ দেখিতে পাওয়া যায় যে, সেই মধ্য-রেখার দিকে ক্রমশই সভাজাতিগণের উত্তরোত্তর টান পড়িতেছে ; তাহার সাক্ষী--সাৰ্ব্বজাতিক রাজনিয়মের প্রতিষ্ঠা ; সাৰ্ব্বজাতিক রাজনিয়ম অর্থাৎ International laws ; ইহা সাৰ্ব্বজাতিক সৌহার্দের একটি পূৰ্ব্বস্বচন তাহাতে আর সন্দেহমত্রে নাই। - তৃতীয় প্রশ্ন এই যে, গোলাপের কাটা ও সুগন্ধের ন্যায় বিশেষ গুণ ও বিশেষ দোষ একই অকাট্য কারণে পরম্পর অবিচ্ছেদ্য ভাবে সম্বদ্ধ কি না ? ইহার উত্তর এই যে, গোলাপের র্কাটা যদি তেমন একটা গুরুতর দোষ হইত তাহা হইলে অবশ্যই উদ্ভিদবেত্তারা তাহার সংশোধনের চেষ্টা পাইতেন । উদ্ভিদবেত্তারা এক্ষণে ছোটো গোলাপকে বড় করিতেছেন এবং যেরূপ রঙ ভাল বিবেচনা করেন সেইরূপ রঙের গোলাপ ফুটtइंग्र' जूशिरडtझ्न-हेश अथूनांउम काcशब्र विनT-भाश८ञ्चाब्र বিশেষ একটি পরিচয়-স্থল ।
