পাতা:সেকালের কথা - জলধর সেন.pdf/৭৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভাতারি-মারীর মাঠ বারোটার মধ্যে বেরুলে আপনার আশীৰ্ব্বাদে এ সাত কোশ পথ তিনটের মধ্যেই পাড়ি জমিয়ে দেব। আমি বললাম—সে না হয় হ’বে । তোমরা যে চুপ ক’রে বসে আছে ; খাওয়া-দাওয়ার কি ব্যবস্থা হয়েছে । তারা বলল-মা-ঠাকরুণ তো রান্না করবার কথাই বলেছিলেন ; আমরা ও হাঙ্গামায় নারাজ । বাবু একটা টাকা দিয়েছিলেন, তাই দিয়ে চিড়ে ফলার করব ঠিক করেছিলাম । মা-ঠাকরুণ সে টাকাটা কেড়ে নিয়ে তার চাকরকে কি ক’লে বাজারে পাঠিয়েছেন, আর আমাদের চুপ ক’রে বসে’ থাকবাব হুকুম দিয়েছেন ;-আমরা বসে’ 'ठाiछि } এখানে ‘ম-ঠাকরুণ’ কথাটার ব্যাখ্যা করতে হচ্চে । র্যাকে বেহারিার মা-ঠাকরুণ ব’লে অভিহিত করেছিল, তিনি আমার স্বৰ্গগত। পূজনীয়া দিদি-আমার জ্যেষ্ঠা ভগিনী ; বেহারাদের “মা-ঠাকরুণের আমার গৃহে আগমনের সুদূর সম্ভাবনা ও আমার মনে তখন উদিত হয় নাই । হায় রে সে সময় ! যাক সে কথা ; বুঝলাম যে দিদি বেহারাদের আহারের জন্য চিড়-মুড়কি সংগ্রহের জন্য বাজারে লোক পাঠিয়েছেন । چوچه