হরিভক্তি চত্রিকা। :్చరిక আসা, আশা করি নাই । তথাপি যাইয়। কবে, কৰে ভূষিবেন । রখে কিম্বা পথব্রজে, ব্ৰজে আসিবেন । মজেছি যাহার ভাবে, ভাবে কি সে জন । তাহার বিচ্ছেদ দ্বরে, ঘরে মেীর মন । যাইয়া যমুনা পারে,পারে যে ভুলিতে। সে আসে কি এগোকুল, গোকুল রাখিতে । . এ.ছে পিকবর ! আমাকে দুৰ্ব্বিষহ বিরহসমুদ্র হইতে উদ্ধারণ ಘ್ನಾಗ್ಯ ধৰ্ম্ম উপলব্ধি কর। ধৰ্ম্ম অতি যত্বের ধন। ধৰ্ম্মকে অধিক যত্ন না করিলে ক্রমে লুপ্ত হইয়া যায়, যেমন শীতাভ অর্থাৎ কপুর। ধৰ্ম্মকে আহরণ ও যত্ন করণের কারণই বিদ্যা। বিদ্যা না থাকিলে ধৰ্ম্ম যে কি পদার্থ কেহই জানিতে পারে না । বিদ্যা অমূল্য ধন। বিদ্যা হইতে বুদ্ধি, বুদ্ধি হইতে জ্ঞান, জ্ঞান হইতে সত্য, সত্য হইতে ধৰ্ম্ম, এবং ধর্ম হইতে পরমাত্মা প্রাপ্ত হওয়া যায় । * ধৰ্ম্ম সৰ্ব্বব্যাপী হইয়াও অজ্ঞানীর নিকটে প্রকাশিত নহে, যুক্ষ জ্ঞান চর্চাকারী লোক সকল নিষ্ঠ বুদ্ধিদ্বারা তাহাকে উপলব্ধি হমেন ধৰ্ম্মোপার্জন ও অধৰ্ম লাভ করণের কৰ্ত্ত মনঃ । মনের . দুই প্রকার বৃত্তি, বহিৰ্ব্বত্তি ও আন্তৰ্ব্বত্তি | বাহ্যেন্দ্রিয় হইতে যে সকল বৃত্তি উৎপত্তি হয় । সে বহিৰ্ব্বত্তি, যথা দর্শন, শ্রবণ, অন্ত্রিণ, গ্রহণ, কথন ইত্যাদি এবং অস্তfরন্দ্রিয় হইতে যে সকল উৎপত্তি হয় সে অন্তৰ্ব্বত্তি, যথা মনন, তুলনা, বিবেচনা, কল্পনা, সন্দেহ, বিশ্বাস, ইচ্ছা, ঘৃণা, দয়া, প্রীতি প্রভৃতি। এইসকল বৃত্তি দ্বারা বৈষয়ীক ধৰ্ম্মকে প্রাপ্ত হওয়া যায় বটে, কিন্তু বৃত্তি নিবৃত্ত্বি করিয়। যে ধৰ্ম্মলাভ হয়, সেই শ্রেয়ঃ অর্থাৎ পরমাময় লয় হুইবার দি মত্ততুত । এই যে সংক্ষেপ ৰূপে ধৰ্ম্মের কথা কহিলীম হে পিকবর ! ধৰ্ম্মানুষ্ঠেয় কৰ্ম্ম সকলুকে বশীভূত কর। যে যাহাতে বশীভূত
