বামুনের মেয়ে অর ণের মনের মধ্যে সংশয়ের আর লেশমাত্র অবকাশ বহিল না, শুধ বঞ্জাহতের ন্যায় স্তব্ধ হইয়া দাড়াইয়। রঙ্গিল। ‘সন্ধ্য। কহিল, একজন তখন সমস্ত ঘটনা খুলে বললে স গদের গ্রামের লোক বললে, আট বছর বয়সে ঠাকুরমার বি য় ইয, তার ? রে চোদ-পনর বছর পরে একজন এসে জামাই বলে, মুকুন্দ মথুয্যে বলে পরিচয় দিয়ে বাড়ী টোকে । পাচ টাকা আর একথান কাপড় নিয়ে সে দু'দিন বাস করে চলে যায়।—ওঃ—ভগবান ! হস তেমনি নির্বাক্ নিশ্চল হইয়া রহিল। সন্ধ্যা কহিল, কি বলছিলাম অরুণদা ? হুঁ, ই- —মrন পড়েচে । গর পর থকে লোকটা প্রায়ই আসতে। ঠাকুরমা বড় মৃন্দরী ইলেম -- আর সে টাকা নিতে না । তার পরে একদিন যখন সে ঠাৎ ধর্ম, পড়ে গেল, তখন বাবা জন্মেচেন । উঃ-- আমি. ৷ হলে গলা টপে মেরে ফেলতাম-বড় হতে দিতাম না,--কি বলছিলাম ? অরুণ অফুট-স্বরে বলিল, লোকটা ধরা পড়ে গেল । সন্ধ্য বলিল, হা হা, তাই । ধরা পড়ে গেল । উপন সে কি ব’ পুণর করলে জানো ? বললে, এ কুকাজ সে নি। আর ইচ্ছেয় જે : গর মনিব মুকুন্দ মুখুয্যের আদেশেষ্ট করেচে। :ক বুড়েমাঃ তাতে পাঁচ-সাত বছর থেকে বাতে পঙ্গু, তাই অপরিচিত স্ত্রী : কাছ থেকে টাকা আদায়ের ভার তার উপরে দিয়ে বলেছিলেন, হিরু, তুই বামুনের পরিচয় মুখস্ত কর, একটা পৈতে তৈরি করে রাখ, এখন থেকে যা কিছু রোজগার করে আনবি তার শু:ঞ্চক ভাগ পাবি । অরুণ চমকিয়া বলিল, এ-কাজ সে অারও করেছিল নাকি ? সন্ধণ কহিল, হা, আরও দশ-বারো জায়গা থেকে সে এমনি স্বদে পৰ্ভুর জন্তে রোজগার করে নিয়ে যেতো। সে আরও কি