একবিংশতিতম পন্ধিছেদ : সেকালে যেমন ছিল ጳሳ কামিনী ৰলিল, “কেন পরস্পর ক্লাকিত ” উ-বাৰু বলিলেন, “ভাৱিন্ত ।" কামিনী বলিল, “বাড়ী গিয়া ভাবিত্তং । এখন দুই দিন এখানে খাৰিত, দাৰিত, হাসিক্ত, খুলিত্তং, খেলিতং, খুলিত, ছেলিত, চুলিত, নাচিতং, গায়িতং-” উ-বাৰু বলিলেন, “কামিনী, তুই নাচৰি ?” কামিনী। দূর, আমি কেন ? আমি যে শিকল কিনে রেখেছি—তুমি নাচৰে । DBB S DBB B BB BBD DBDS DD DD BBSDD BB একটু নাচবে। কামিনী। তা হলে থাকিবে ? উ-ৰাৰু। থাকিব। কামিনীর নাচ দেখিবার প্রত্যাশায় নহে, আমার পিতা মাতার অনুরোধে উ-বাৰু আর এক দিন থাকিতে সম্মত হইলেন। সেদিনও বড় আনন্দে গেল। দলে দলে পাড়ার মেয়েরা আসিয়া, সন্ধ্যার পর আমার স্বামীকে ঘেরিয়া লইয়া মজলিস করিয়া বসিল । সেই প্রকাগু পুরীর একটা কোণের ঘরে মেয়েদের মজলিস হুইল। কত মেয়ে আসিল, তার সংখ্যা নাই । কত বড় বড় পটোল-চেৱা ভ্রমর-তারা ছোম, সারি বাধিয়া, স্বচ্ছ সরোবরে সফনীর মত খেলিতে লাগিল ; কত কালে কালে কুণ্ডলীকৱ৷ ফণাধর। অলকারাশি বর্ষাকালে রনের লতার মত ঘুরিয়া ঘুরিয়া, ফুলিয়া ফুলিয়, ছলিয়। উঠিতে লাগিল,—যেন কালিয়দমনে কালনাগিনীর দল, বিত্রস্ত হইয়া যমুনার জলে ঘুরিতে ফিরিতেছে—কত কাণ, কাণবালা, চৌদান, মাকড়ি, ঝুমকা, ইয়াররিং, ছল—মেঘ-মধ্যে বিদ্যুতের মত, কত মেঘের মত চুলের রাশির ভিতর হইতে খেলিতে লাগিল,—কত রাঙ্গ৷ ঠোটের ভিতর হইতে কত মুক্তাপংক্রির মত দস্তশ্রেণীতে কত সুগন্ধি-তামুল চর্ব্বণে কত রকম অধর-লীলার তরঙ্গ উঠিতে লাগিল –কত প্রৌঢ়ার ফাদিনথের ফঁাদে কন্দপঠাকুর ধরা পড়িয়া, তীরন্দাজিতে জরাৰ দিয়া নিষ্কৃতি পাইলেন—কত অলঙ্কাররাশিভূষিত স্বগোল বাহুর উৎক্ষেপনিক্ষেপে বায়ুসন্তাড়িত পুষ্পিত লতাপূর্ণ উদ্যানের মত সেই কক্ষ একটা অলৌকিক চঞ্চল শোভায় শোভিত হইতে লাগিল, রুণু ঝুণু ঝুম্ ঝুমু শিঞ্জিতে ভ্রমরগুঞ্জন অমুকুত হইত্তে লাগিল ; কত চিকে চিক্ চিক ; হারে বাহার ; চন্দ্রহারে চক্সের হার ; মলের ঝলমলে চরণ টলমল কৰু হান্নারসী, বালুচরী, মুজাপুরী, ঢাকাই, শান্তিপুরে, সিম্বল, DDDDBBSBBS BDDS BDSDDBBS DDDDS BBBS BBBBS BBBBS BBDSDDD
