ළු88 গল্প-গ্রগঞ্জাবলী BBBB DDDDDSBBD DDD DDD BBB BBD DD DD DDD পড়াইতে পারেন, তবে আপনার কিছুই ভাড়া লাগিবে না।” এ প্রস্তাবে সাহেব পরম আহমাদিত হইয়া সম্মত হইলেন এবং আমাকে অত্যন্ত ধন্যবাদ দিতে লাগিলেন। আরও DDBBS BB BB BBB SBBBBSB DS BBBBB BBBS BDD DDB কথা) “ক্যাপিটাল কম্পানিয়ন" (উত্তম সঙ্গিনী) হইবেন, এবং অনেক প্রকার উল-টলের DD BBD DDBB BBBS DDD BBBD DDD DD BB BDDBB চৌকাঠের এ দিকে পদাপণ করিতে দিলে ত! সাহেব বলিলেন—“বাব, তবে আমি পরশ বৈকালে জিনিষপত্র ও মেমসাহেবকে লইয়া আসিব। কাল আপনি ঘরগলা পরিস্কার করাইয়া রাখবেন "—বলিয়া তিনি আমার সহিত শেকহ্যাণ্ড করিয়া প্রস্থান করিলেন। নিদিষ্ট দিনে সাহেব সপরিবারে জিনিষপত্র লইয়া আসিলেন বটে, কিন্তু বলিলেন —“বাব, আমি গাজীপরে হইতে পত্র পাইয়াছি আমার শ্যালক বড় পীড়িত। আমরা আজই রাত্রে সেখানে চলিলাম। জিনিষপত্র সব চাবি বন্ধ করিয়া রাখিয়া যাইতেছি। বোধ হয় দুই সপ্তাহের এদিকে ফিরিতে পারিব না।" বলিয়া সাহেব ও মেম খিড়কীর সিড়ির দরজায় চাবি বন্ধ করিয়া প্রস্থান করিলেন। छिज्रौम्न अब्रिटझम সন্ধ্যাবেলায় আহারাদি সম্পন্ন করিয়া সকাল সকাল শয়ন করা আমাদের বহুদিনের অভ্যাস। যখন রাত্রি নয়টা বাজে, তখন আমাদের বাড়ীটি অন্ধকার হয় এবং সম্পণে নিস্তবধ ভাব ধারণ করে। রাত্রি চারিটা বাজিলেই সকলকার ঘুম ভাঙ্গিয়া যায়, ছেলেরা বিছানায থাকিয়াই “শকেরো সিপাসো মিন্নতো ইন্জৎ খোদা এরা” করিয়া পারসী শেলাক আবৃত্তি কবিতে থাকে। আমরা সন্ত্রী পরে যে সাংসারিক বিষয়ে আলাপ করিতে প্রবাত্ত হই। বেশ আলো হইলে তবে সকলে শয্যাত্যাগ করি। সাহেব যে দিন গাজীপরে গেলেন, তাহার তিন চারিদিন পরে অনেক রাত্রে (বোধ হয় বারোটা হইবে—বারোটাই আমাদের "অনেক বাত্রি”) হঠাৎ আমার নিদ্রাভঙ্গ হইল। বোধ হইল যেন উপরে দব দািব করিষা কি শব্দ হইতেছে। কিছুক্ষণ কাণ পাতিয়া রহিলাম, শব্দ আর শনা গেল না। একটা তলদা আসিল। আবার যেন শব্দ হইল। মনে করিলাম, ও কিছ নয়, কি শুনিতে কি শনিয়াছি। অনেকক্ষণ কাণ খাড়া করিয়া রহিলাম, আর কিছুই শুনিলাম না। তখন নিশ্চিত হইয়া ঘামাইয়া পড়িলাম। তাহার পর দুই তিন দিন কাটিয়া গিয়াছে। অনেক রাত্রে কাহার মদহেস্তম্পর্শে আমার ঘুম ভাগিল। হঠাৎ চমকিয়া উঠিলাম। কিন্তু পরমহত্তে আর ভয়ের কোনও কারণ রহিল না। শৈলবালা কম্পিতঙ্গবরে ধীরে ধীরে বলিলেন—“ওঠ ওঠ—উপরের ঘরে ভূত আসিয়াছে।” শনিয়া আমার বড় হাসি পাইল। বলিলাম—“ভুতকে নিমন্ত্ৰণ করিয়াছিলে নাকি ?” তিনি বলিলেন—“হাসি রাখ। উপরে ভারি শব্দ হইতেছে। সিড়ি দিয়া কে যেন ওঠা নামা করিতেছিল। আমার গা কেমন করিতেছে।" আমি সেই রাত্রির কথা স্মরণ করিলাম। ঠিক সেই সময়ে উপরে গম গম করিয়া শব্দ হইল। মনে কিঞ্চিং ভীতির সঞ্চার হইল। কিন্তু ভাবিলাম, ভয় পাওয়া উচিত নহে। আমি ভয় পাইয়াছি দেখিলে এই বাঙ্গালিনীর ত মুছা হইবে। সুতরাং সাহস করিয়া বলিলাম—“কেরাল-টেরাল আসিয়াছে বোধ হয় ।” সী বলিলেন—“তুমি কি পাগল হইলে ? বেরালের পায়ের শব্দে কখনও গম গম दुर्गब्रम्ला भाकल इम्न ?”
