পাতা:কাব্যগ্রন্থ (নবম খণ্ড).pdf/৫৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ফাঙ্কনী চলে, সেই ত বৈরাগী, সেই ত পথিক, সেই ত কবিবাউলের চেলা ! তাহ’লে শান্তি পাব কি করে’ ? শান্তির উপরে ত আমাদের একটুও আসক্তি নেই, আমরা যে বৈরাগী । কিন্তু ধ্রুব সম্পদটি ত পাওয়া চাই ! ধ্রুব সম্পদে আমাদের একটুও লোভ নেই, আমরা যে বৈরাগী । সে কি কথা ?—বিপদ বাধাবে দেখ চি ! ওরে শ্রুতি ভূষণকে ডাক ! আমরা অধ্রুব মন্ত্রের বৈরাগী । আমরা কেবলি ছাড়তে ছাড়তে পাই, তাই ধ্রুবটাকে মানিনে । এ তোমার কি রকম কথা ? পাহাড়ের গুহা ছেড়ে যে নদী বেরিয়ে পড়েচে তা’র বৈরাগ্য কি দেখেন নি মহারাজ ? সে অনায়াসে আপনাকে ঢেলে দিতে-দিতেই আপনাকে পায়। নদীর পক্ষে ধ্রুব হচ্চে বালির মরুভূমি—তা’র মধ্যে সেঁধলেই বেচারা গেল। তা’র দেওয়া যেমনি ঘোচে অমনি তা’র পাওয়াও ঘোচে । ঐ শোন কবিশেখর, কান্না শোন । ঐ ত তোমার ংসার ! ওরা মহারাজের দুভিক্ষকাতর প্রজা । QQb"