পাতা:প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য - দ্বাদশ সংস্করণ.pdf/২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য কিছুতেই দেয় না বলে। পাদরী-পুঙ্গবেরা একটু-আধটু চেষ্টা করেই ত, ৫৭ সালের হাঙ্গামা উপস্থিত করেছিল l ইংরাজেরা যতক্ষণ এইটি বেশ করে বুঝবে এবং পালন করবে, ততক্ষণ ওদের ‘তকত তাজ অচল রাজধানী । বিজ্ঞ বহুদশী ইংরাজেরাও একথা বোঝে, লর্ড রবার্টসের ‘ভারতবর্ষে ৪১ বৎসর’ নামক পুস্তক পড়ে দেখ * এখন বুঝতে পার ছ ত, এ রাক্ষসীর প্রাণপার্থীটি কোথায় ?—ধৰ্ম্মে। সেইটির নাশ কেউ করতে পারে নি বলেই, জাতটা এত সয়ে এখনও বেঁচে আছে। আচ্ছা, একজন দেশী পণ্ডিত বলছেন যে, ওখানটায় প্রাণটা রাখবার এত আবশ্ব)ক কি ? সামাজিক বা রাজনৈতিক স্বাধীনতায় রাখ না কেন ?—যেমন অন্যান্ত অনেক দেশে । কথাটি ত হল সোজা , যদি তর্কচ্ছলে স্বীকার করা যায় যে, ধৰ্ম্ম-কৰ্ম্ম সব মিথ্যা, তা হলেও কি দাড়ায়, দেখ। অগ্নি ত এক, প্রকাশ বিভিন্ন। সেই এক মহাশক্তিই ফরাসীতে রাজনৈতিক স্বাধীনতা, ইংরেজে বাণিজ্য সুবিচার-বিস্তার, আর হিন্থর প্রাণে মুক্তিলাভেচ্ছারূপে বিকাশ হয়েছে । কিন্তু, এই মহাশক্তির প্রেরণায় শতাব্দী কতক নানা সুখ-দুখের ভেতর দিয়ে, ফরাসী বা ইংরেজ-চরিত্র গড়ে গেছে এবং তারি প্রেরণায় লক্ষ

  • Forty-one Years in India—es 3 by *{{sso I *--ہے۔ میمم

२२