পাতা:চিঠিপত্র (চতুর্থ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভরতপুর থেকে টেলিগ্রাম এলে তাদের দিন পিছিয়েছে। ২৯শে মার্চ। এখান থেকে ২৫শে ছেড়ে আগ্রায় ২৭শে পৌছব। সেখানে তুই যদি আসতে পারিস বেশ হবে। আর একবার ঠিকমত খবর দেব। ভরতপুরের অবস্থাটা ঠিক বুঝতে পারটনে। দোল পূর্ণিমার পরদিনে এখানে মেয়ের বসন্ত উৎসব করবে। তারিজন্যে গান রচনা ও নাচ শেখানোর ব্যাপার চলচে। শ্রীমতীর খুব উৎসাহ। ফান্থনের প্রায় শেষ পর্য্যন্ত এখানে রীতিমত শীত ছিল— এমন কি শীতকালের চেয়ে বেশি শত। হঠাৎ বেশ গরম পড়েচে । চৈত্রে যদি গরম পড়ে দেবতাকে দোষ দেওয়া যায় না। ঝুনু এখানে এসে ভালোই আছে। মনে করটে লক্ষে যাবে- তারপরে সেখানে থেকে ডাক্তার দেখিয়ে পরামর্শ নিয়ে ভাওয়ালি যাবার সঙ্কল্প করেচে। পশ্চিমে এখন কতটা গরম পড়েচে তাই ভাবচি। বাবা