বিপক্ষদের প্রতি মির্জয়ত । २०१ লোকের সুযোগ পাইয় ফরাৎ নদীর উৎপত্তি দেশ আক্রমণ পুৰ্ব্বক লুট পাট করিল, কিন্তু অলপ কালের মধ্যে আড়াই লক্ষ মুসলমান, বিশেষতঃ তুৰুক সৈন্য আসিয়া তাহাদিগকে পরাজয় করিল। তাৎকালিক খ্ৰীষ্টীয়ান ও মুসলমান লোকের যুদ্ধে পরস্পরের সহিত অতি নির্দয় ব্যবহার করিত । এক বার ক্রীতী নামক উপদ্বীপে এক দল মহম্মদীয় সৈন্য যুদ্ধে ধৃত হইলে জয় গ্ৰীক লোকের কাহার ২ জীবুদশাতে চৰ্ম্ম উন্মোচন করিল, ও কাহাকে ২ উত্তপ্ত তৈলে পরিপূর্ণ কটাহে ফেলিয়া দিল, আর গ্রীক রাজাধিরাজ সেই নুিষ্ঠুরতার’শ্লাঘা করিলেন । তাহার পরে কালীফের বিপরীতে বিস্তারিতদেশব্যাপি ষড়যন্ত্র পরিকল্পিত হুইল, তৃদংশিদের মধ্যে এক জন আপনার বন্ধুকে কোন বিশেষ স্থানেপর দিনে না যাইবার পরামর্শ দিলে সেই বন্ধুর মনে সন্দেহ জন্মিল ; জাহাতে অনুসন্ধান দ্বারা আর কএক স্কুলু কুমন্ত্রণকারী নিৰ্দ্ধারিত হইলে রাজপুৰুষেরা তাঁহাদের মধ্যে এক জনকে মদ খাওয়াইয়া মন্ত করিয়া তাহার প্রলাপদ্বারা সকলি জ্ঞাত হইল। অনুস্তর প্রধান মন্ত্রণাকারিদিগকে ধরিয়া শৃঙ্খলে বন্ধ করিয়া সাজ বিন গর্দভের পৃষ্ঠে বসাইয়া কালীফের সম্মুখে অনিল । পরে তাহাঁদের নীল প্রকারে প্রাণদণ্ড হুইল ; অর্থাৎ এক জনকে যথেষ্ট্র আহার করণের অনুমতি দিলেও কিছু পানীয় দ্রব্য দত্ত হইল না, তাহাতে সে দুঃখির তৃষ্ণাতে প্রাণ বিয়োগ হইল। আর এক জনকে জীবদ্ধশাতে ভূমি মধ্যে পোতা গেল। পরে কালীফ আরও বহুসংখ্যক তুৰুক দাস ক্রয় করিয়া-সৈন্য বৃত্তি করাইলেন, তাহাতে; প্রজাদের অসন্তোষ ও দুরবস্থা ও উৎসাহভঙ্গ হইল ; ক্ষেপল তাহ নয়; বরঞ্চ অনতিবিলম্বে কালীফদের প্রতাপ ক্ষীণ