পাতা:শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত ( পূর্বাংশ) - অচ্যুতচরণ চৌধুরী তত্ত্বনিধি.pdf/৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

《心 ८उोरशांलिक दूसांख् । [ »म उॉः *प अः l শড়ক ছিল। হণ্টার সাহেবের ইতিহাসে লিখিত আছে যে, ১৮৫৩ খৃষ্টাব্দে শ্ৰীহট্ট হইতে কাছাড় পর্য্যন্ত ৮২ মাইল দীর্ঘ একটি মাত্র পথ ছিল। ১৮৭৬ খৃষ্টাদে শ্ৰীহট্ট-ছাতক রাস্ত আরম্ভ হয়। এই দুইটি শড়কই স্বপ্রাচীন। ইদানীং বহুতর শড়ক প্রস্তুত হইয়াছে। চ–পরিশিষ্টে প্রধান প্রধান শড়ক গুলির বিবরণ লিখিত হইবে । শ্ৰীহট্ট জিলায় সম্প্রতি পাবলিক ওয়ার্ক ডিপার্টমেন্টের অধীনে প্রায় ১২০ মাইল এবং লোকেল বোর্ডের অধীনে প্রায় ১২০০ মাইল শড়ক সংরক্ষিত আছে । শ্ৰীহট্ট হইতে শিলং ৭২ মাইল। শিলং যাওয়ার পথে একটু বিশেষত্ব আছে। শ্ৰীহট্ট সহর হইতে স্থলপথে হাটিয়া বা নৌকাযোগে ছাতক হইয়া কোম্পানীগঞ্জ, তথা হইতে থারিয়া ঘাট যাইতে হয়। থারিয়া ঘাট হইতে উৰ্বদিকে পাহাড়ের উপর উঠিতে হয়। পদব্ৰজে যাওয়া কষ্টকর বিবেচনায় অধিকাংশ লোকই খাব আরোহণে শিলং যায়। থারিয়াঘাটে থাবা পাওয়া যায়। থাবা দুই প্রকার ; ঝুড়িবং দীর্ঘাকার থাবা দ্রব্যাদি বহনের জন্য ব্যবহৃত হয়। মকুন্য বহনোপযোগী থাবা বাশের একরূপ মোড়া বা চেয়ার বিশেষ। খাসিয়ারা এই থাবা সংলগ্ন রজ্জ্ব মাথায় দিয়া থাবা পৃষ্ঠদেশে লয়, আরোহী তদুপরি উপবেশন করে। খাসিয়ারা আরোহী সহিত থাবা পৃষ্ঠে লইয়া অনায়াসে পাহাড়ের উপর দিয়া চলিয়া যায়। শ্ৰীহট্ট হইতে শিলং যাইতে রাজারগাও, কোম্পানীগঞ্জ, ভোলাগঞ্জ, থারিয়াখাট, চেরাপুঞ্জী, চেরাডিম, ডম্পেপ, মালিম প্রভৃতি প্রধান আজ্ঞা অতিক্রম করিতে হয়। ( আমদানী রপ্তানি)। শ্ৰীহট্ট জিলায় প্রতিবর্ষে লবণ, তৈল, নানাজাতি দাইল, ঔষধ, চিনি, মিছরি, ময়দা প্রভূতি খাদ্য দ্রব্য; কাপড়, কাগজ, দেশেলাই প্রভৃতি ব্যবহার্থ দ্রব্য ; জুতা ও জিন প্রভৃতি চৰ্ম্মজাত দ্রব্য ; কড়াই বর্গ প্রভৃতি লৌহ নিৰ্ম্মিত দ্রব্য ; মদ, গাজা, আফিম প্রভূতি उत्रांमग्नां★ौ ।