পাতা:বিটকেলের দপ্তর - বিপিনবিহারী বসু.pdf/৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

રાઝ বিটকেলের দপ্তর । ৮ । শেষোক্ত উকিল বাবুর সময়ে সমযে রূপাস্তর পাইয়া থাকেন—কিন্তু সেট করা কেবল সমাজকে ছলনা করিবাব অভিপ্ৰায়ে । রূপান্তর প্রাপ্ত হইলে উকিল বাৰু মুন্সেফ কিম্বা অনুবাদক নাম ধারণ করিয়া ধরায় অবতীর্ণ হযেন –আবার কেহ বা বিপাকে পডিয়া শিক্ষকরূপ ধাবণ পুৰ্ব্বক তরুণবয়স্ক সুকুমার মতি বালকবৃন্দেব বুদ্ধিবৃত্তি স্বমার্জিত করিবার অভিপ্রায় জীবনেব সৰ্ব্বস্বখ ত্যাশ কবেন । ৯ । "নগ্নক্ষপণকে দেশে কিং করিষ্যস্তি বজকাঃ* । — পুথিবীতে নিশ্চয়ই অনেক স্থান আছে যেখানে উকিলের প্রাদুর্ভাব নাই । কিন্তু রত্নগর্ত বাঙ্গালী দেশে উকিল বাবুৰ সে ভয় নাই। এখানে একটি নর্দামা লইয়া দুই পক্ষে এমন ঘোৰতব যুদ্ধ বাধিষাছিল বে বিলাত অবধি আপিল হয় অাব লক্ষ লক্ষ টাকার শ্রাদ্ধ হইয়া যায় । বাগানেব আম্র বিভাগ লইয়া কোন সংসারে এমন কলহ উপস্থিত হয় যে দুই পক্ষ শেষে ছাবখাব হইযা যায় । সুতরাণ সোণার বঙ্গদেশে উকিল বাবুবা ক্রমাগত দাবা ধরিয়া কিস্তি দিইতেছেন – কিন্তু সকল উকিল বাবুৰ কপাল সমান নহে কেহ বা খালি বলতেছেন “মক্কেলের জালায় প্রাণ যায়রে বাসদেব” অবাব (কহ বা বলিতেছেন “মকেল বিহনে গেলুমরে বাসদেব” ।– তবে এক কথা, বড় উকিল বাবুদেব ক্ষুদ্র উকিলদের সহিত যথেষ্ট সহানুভূতি আছে। র্তাহাব অনেকে ইহাদিগকে সঙ্গে লইয়া শিকার ধরিতে শিক্ষা দেন । ১০ । ব্যবসায়ের অম্বুরোধে উকিল বাবুর তর্কশাস্ত্রে