AeAe Ae Ae MAAA AAAA AAAA AAAA AAAA SAAA AAAA SAAA AAAA AAAA AAAASAeS AAAAA SAAA AAAA AAAA AAAA AAAA SAA AAAA SAA AAAA MM M M M M MAA AAAA S S S S কয়েকটি ছোট ছোট সৈন্যদলে কেবল ভারতীয় অফিসার রাখিবার কথা হয়। ভারতীয় অফিসাররা তাহাদের নেতৃত্ব গ্রহণে রাজী নন ; কেননা, এই চা’লের আসল মৎলব, ইংরেজ-ভারতীয়ের সাম্যসাধন নহে, ভারতীয় অফিসারদিগকে পৃথক্ ও নিকৃষ্ট করিয়া রাখা । তাই এখন গবর্ণমেণ্ট এই সঙ্কল্প করিয়াছেন, যে, সাগু হাষ্ট হইতে ধে অল্পসংখ্যক ভারতীয় অফিসার পাস্ হইয়া ক্রমশঃ বাহির হইবে, তাহাদিগকে একাইক ঐ পৃথকৃরুত সৈন্যদলগুলিতে নিযুক্ত করা হইবে । অর্থাৎ যেমন এক সময়ে ষ্ট্যাটু্যটারী সিবিলিয়ান হইয়াছিল, কতকট। সেইরূপ । চালাকি দ্বাৰা কোন মহৎ কাজ হয় না । চালাকি বুঝিবার ক্ষমতাও যে আমাদের নাই, ত নয়। কৃষি ও ব্যাবসা শিক্ষা “প্রবাসীর কোন পাঠক নিজের নাম ন দিয়া একটি প্রস্তাব করিয়া পাঠাইয়াছেন । তিনি বলেন, পল্লীগ্রাম অঞ্চলে উচ্চ ও মধ্য ইংরেজী এবং প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংলগ্ন যে-সব জমী আছে, উহাতে ছাত্রদিগের দ্বারা আলু, বেগুন, লাউ, কুমড়া, শিম ইত্যাদি এবং কলাই প্রভৃতির চাষ করাইয়। উহাদের দ্বারা স্থানীয় হাটে বা বাজারে বিক্রয়ার্থ প্রেরণ করিলে, এবং বিদ্যালয়-ফণ্ড, হইতে পাইকারী দরে কাপড় কিনিয়া সাপ্তাহিক ছুটির দিন বিক্রয়ার্থ প্রেরণ করিলে, ও এই উভয়প্রকার কার্ধ্যের লভ্যাংশ যাহার ষ্ট্রেরূপ প্রাপ্য সেই ছাত্রকে তদ্রুপ দিলে উহুদের চাষ ও ব্যবসা শিক্ষণ হইবে, এবং কৃষিবাণিজ্যের প্রতি অমুরাগ জন্মিবে । এইজন্য রবিবারে বিদ্যালয় বন্ধ না দিয়া তিনি স্থানীয় হাটের দিনে ছুটি দিতে বলেন । প্রস্তাবটি ভাল। বিদ্যালয়ের ফগু. এরূপ কাজের জন্য ব্যবহারে কোন বিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষের আপত্তি থাকিলে ইহার জন্ত স্বতন্ত্র কিছু টাকা তোলা যাইতে পারে। বিধবা-বিৰাহ প্রাবণ মাসে বিদ্যাসাগর মহাশয়ের মৃত্যু হয়। এই উপলক্ষ্যে র্তাহার প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শনের জন্য নানাস্থানে প্রবাসী—ভাদ্র, లిలిe ॥ २थ* ७ॉ*, s* थ९ AA CS S S S S S S S S S S S S S S S S S S S SSAAA SS S YAeM AAAA AAAA S MeeS See ee eAAA AAAA SAAAAAS AAASASAAAAASA SAASAASSAAAAAASAAAA কিন্তু তিনি যাহাকে তাহার জীবনের প্রধান কাজ মনে করিতেন, এবং ধাহাতে র্তাহার সাহস দয়া ও ন্যায়পরায়ণতার উজ্জল দৃষ্ট"স্ত পাওয়া যায়, সেই বিধবাবিবাহ প্রচলনের চেষ্টা বাংলাদেশে সফল হয় নাই ; যদিও দয়া ও ন্যায়পরায়ণতা এবং সামাজিক পবিত্রতারক্ষা ব্যতীত অন্য একটি কারণেও বাংলা দেশে বিধবাবিবাহ প্রচলনের বিশেষ প্রয়োজন আছে । অন্যান্য অনেক প্রদেশের ন্যায় বাংলা দেশেও পুরুষ অপেক্ষা স্ত্রীলোকের সংখ্যা কম । তা ছাড়া, এক ধৰ্ম্মসম্প্রদায়ের সহিত অন্য ধৰ্ম্মসম্প্রদায়ের এবং হিন্দুদের এক জাতির সহিত অন্য অন্য জাতির, এক উপজাতির সহিত অন্য উপজাতির, এক শাখ। বা প্রশাখার সহিত অন্য শাখা বা প্রশাখার বৈবাহিক আদান-প্রদান হয় না । কারণে, পাত্রীর অভাবে অনেক পুরুষের বিবাহ হয় না, কিম্বা প্রৌঢ় ব৷ বৃদ্ধ বয়সে বালিকার সহিত বিবাহ হয়, কন্যাপণ-রূপ দূষিত প্রথা প্রচলিত থাকিয়া প্রশ্রয় পায়, এব° লোকসংখ্যা যথেষ্ট-রূপ না বাড়িয়া উহ। হ্রাস পায় । বিধবা-বিবাহ প্রচলিত থাকিলে এই সকলের প্রতিকার সহজে হইতে পারে। পঞ্জাবের রাজধানী লাহোরে একটি বিধবা-বিবাহসহায়ক সভা আছে । এই সভা ১৯২২ সালে চারিশ তিপ্লাল্পটি বিধবার বিবাহ দিতে পারিয়াছেন । কিন্তু সালের রিপোটে সভা দুঃখ করিয়া বলিতেছেন, যে, পঞ্জাব ও উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশে, “The total number of widows is those of marriageable agcs, viz. under 25 years, are 32,877, against which there have been 453 marriages. This is not even a drop in the ocean.” “বিধবাদের মোট সংখ্যা ৫,১১.৮০৪. এবং বিবাহযোগ্য বয়সের অর্থাৎ ২৫ বৎসরের নীচের বিধবাদের সংখ্যা ৩৩,৮৭৭ : তাহার মধ্যে ৪৫৩ জনের বিবাহ হইয়াছে। ইহা সমুদ্র এক বিন্দুও নয়।" বাংলা দেশ সম্বন্ধে সভা বলিতেছেন :– “The society specially tried to push the work in Bengal, the home of Pandit Ishwar Chandra Vidyasagar, the pioneer of the movement of widow remar. riage in India ; but it has failed owing to nu res সভা হয় । હફ هي È o 5,1 1,809, and ponse." "সভা বাংলাদেশে কাজটি চালাইবার বিশেষ চেষ্টা করেন—ৰtংল দেশ বিধবাদের পুনর্বিবাহ-দান-প্রচেষ্টার প্রবর্তঞ্চ বিদ্যাসাগর মহাশয়ের