পাতা:বিশ্বকোষ দশম খণ্ড.djvu/১৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

-سسسیمم-پ निर्दिां*/ নিয়ে নিৰ্ব্বাণলাভের প্রণালী সংক্ষেপে বর্ণিত হইতেছে। এই সংস্থার দুঃখময়। জন্মলাভ করিয়া জরাশোক-পরিদেবহঃখ-দেীর্মনস্ত ইত্যাদিদ্বারা জীব অহরহঃ সপ্তপ্ত হইতেছে। মৃত্যুতেও এই সন্তাপের চিরনিবৃত্তি হয় না, মরণের অব্যবহিত পরেই, পুনর্জন্মলাভ হইয়া থাকে। যতদিন কর্গের সম্পূর্ণ ক্ষয় না হয়, ততদিন এই জন্মমরণপ্রবাহ অব্যাহতভাবে চলিতে থাকে । বুদ্ধ বলিয়াছেন,— “ন প্রণগুস্তি কৰ্ম্মাণি কল্পকোটীশতৈরপি । সামগ্ৰীং প্রাপ্য কালঞ্চ ফলস্তি খলু দেহিনাম্।” শতকোটিকয়েও কৰ্ম্মের ক্ষয় হয় না ; কাল ও পাত্র প্রাপ্ত হইলেই জীবদিগের কৰ্ম্ম ফল প্রসব করে । কৰ্ম্মফলামুসারে জীব নরক, তিৰ্য্যক্, প্রেত, অসুর, মনুষ্য ও দেব এই বড় বিধ লোকে জন্ম গ্রহণ করিয়া ষড়বিধ গতি • প্রাপ্ত হইতেছে। এই সকল লোকে জন্মিয়াও, আবার কখনও অগুজ, কখনও স্বেদজ, কখনও জরায়ুজ এবং কখনও উপপাঞ্চুক যোনি । প্রাপ্ত হইতেছে। কুম্ভকারের চক্র যেরূপ অস্তর্নিহিত শক্তিপ্রভাবে অবিরত বিঘুর্ণিত হয়, জীবও সেইরূপ স্বীয় কৰ্ম্মফলে, এই সংসায়চক্রে নিয়ত পরিভ্রমণ করিতেছে। যেমন কোন কাচকুপীর মধ্যে কতকগুলি মধুকরকে প্রবেশ করাইয়া উহার মুখ বদ্ধ করিলে, ঐ মধুকরগুলির কেহ উৰ্দ্ধে উৎক্রমণ, কেহ অধোদেশে গমন এবং কেহ বা মধ্যে অবস্থান করে, কিন্তু কেহই উহা হইতে নিষ্ক্রান্ত হইতে সমর্থ হয় না, সেইরূপ জীবগণ স্বকীয় কৰ্ম্মফলে, এই সংসারচক্রমধ্যে কখনও নরক, কখনও তির্যাক্‌, কখনও মনুষ্য ইত্যাদি লোকে জন্মগ্রহণ করিতেছে, কিন্তু কেহই পরিত্রাণ লাভ করিতে সমর্থ হইতেছে না। “সৰ্ব্ব অনিত্য অকাম অঞ্জবা ন চ শাশ্বতাহপি ন কল্পাঃ ।” ( ললিতবিস্তর ) সংসারের সমস্তই অনিত্য, অকাম, অধ্রুব, অশাশ্বত এবং কল্পিত । সংসাররূপ মহাবিদ্যান্ধকারগহনে ; প্রক্ষিপ্ত অজ্ঞানপটলতিমিরাবৃতনয়ন প্রজ্ঞাচক্ষুর্বিরহিত লোকদিগকে ধৰ্ম্মালোক _{ *

  • "গঙয়: বই। দেবণেতি ।” ( ধৰ্ম্মসংগ্ৰহ )
  1. "6इltब्र! cयाभग्न: । छझाशी । উপপাদ্ভুক্ষশ্চেতি " (ধৰ্ম্মসংগ্রহ )

S SSDDDD BBDDDDDD DBBBB BBBBB BBBS अणानग:जछिनिब्रांडूङमब्रभग अङोक्रकूर्षिब्रश्उिन अश्लिाभांशांकना মহাপ্তং ধর্গালোকং কুর্ধ্যাম।” ( ললিতৰিক্সর ) যখ। নৱকান্তর্যাকগ্রেভোংসুরে মন্বয্যে य७यः गएषशालाछापूत्र নিৰ্ব্বাণ প্রদান ও সৰ্ব্বহুঃখ হইতে প্রমোচনের নিমিত্ত ভগবান বুদ্ধ নিৰ্ব্বাণ-মার্গের উপদেশ করিয়াছেন । বুদ্ধদেব বলিয়াছেন— “ধিগ, যৌবনেন জরয়া সমভিক্রতেন আরোগাধিগ, বিবিধব্যাধিপরাহতেন । ধিগ জীবিতেন পুরুষো ন চিরস্থিতেন ধিক্ পণ্ডিতস্ত পুরুষন্ত রতিপ্রসঙ্গঃ ॥ যদি জর ন ভবেয়া নৈব ব্যাধির্ম মৃত্যু স্তথাপি চ মহকুঃখং পঞ্চস্কন্ধং ধরন্তে । কিং পুন জল্পব্যাধিমুত্যুনিত্যানুবদ্ধাঃ সাধু প্রতিনিবৰ্ত্ত চিত্তয়িষ্যে প্রমোচম্।।” ( ললিতবিস্তর ) যৌবনে ধিক্‌, যেহেতু জরা ইহার পশ্চাৎ ধাবমান, আরোগ্যে ধিক্‌, যেহেতু ইহা বিবিধবাধিদ্বারা পরাহত, জীবনে ধিক্‌, যেহেতু ইহা চিরস্থায়ী নছে এবং পণ্ডিত পুরুষের সংসারাসক্তিতেও ধিক্ । যদি জরা, ব্যাধি বা মৃত্যু না शकिॐ তথাপি রূপাদি পঞ্চস্কন্ধধারণ করিতে জীবের মহাদুঃখ হইত। জর ব্যাধি ও মৃত্যুর সহ চিরায়বদ্ধ লোকের দুঃখের কথা আর কি বলিব ! অতএব গৃহে প্রত্যাবর্তনপূর্বক মুক্তির উপায় চিন্তা করি । এই দুঃখসমূহের চরমধ্বংসের নিমিত্ত তিনি প্রারম্ভে চতুরার্য্যসত্যের উপদেশ দিয়াছেন। “চত্বারি আর্যসত্যানি । যথা । দুঃখং, সমুদয়ে, নিরোধে, মার্গশ্চেতি।” ( ধৰ্ম্মসংগ্রহ ) দুঃখ, দুঃখের উদয় বা উৎপত্তি, দুঃথের নিরোধ বা নিবৃত্তি এবং দুঃখনিরোধের উপার বা আর্য্য অষ্টমার্গ । যেহেতু সকলেই অহরহঃ দুঃখভোগ করিতেছেন, অতএব দুঃখ পদার্থ কি তাহা বুঝাইবার নিমিত্ত বিশেষ প্রয়াস পাইবার প্রয়োজন নাই। দুঃখের উৎপত্তি ও নিরোধের ক্রম, ললিতবিস্তর, মাধ্যমিকসুত্র ইত্যাদি সমস্ত গ্রন্থেই বিশদরূপে বৰ্ণিত আছে। অশ্বঘোষের বুদ্ধচরিত হইতে দুঃখের উৎপত্তি ও নিবৃত্তির ক্রম নিয়ে উদ্ভূত হইল,— “শৃণুত শ্রেয়সে সৰ্ব্বে যুয়ং নির্মলমানসাঃ । তৎপ্রতীত্য সমুৎপাদং বক্ষ্যামি বে। যথাক্রমম্ ॥ অবিস্তাবাসনৈবেয়ং দুঃখস্কন্ধস্ত ভূয়সী। সংসারবিষবৃক্ষত মূলবন্ধবিধায়িনী । তৎপ্রত্যয়াস্তু সংস্কারাঃ কায়বাষ্মানসাত্মকাঃ । সংস্কারোথং চ বিজ্ঞানং মনঃ যঠেক্রিয়াত্মকম্ ॥ তৎপ্রত্যয়ং নামরূপং সংজ্ঞা সন্দর্শনাতিধৰ্ম্ম । মনঃ যষ্ঠেস্ক্রিয়স্থানং বড়ায়তনমপ্যতঃ ॥ ঘড়ায়তনসংশ্লেষঃ স্পর্শ ইত্যভিধীয়তে । বটুস্পর্শামুভবো যশ্চ বেদন সা প্রকাঞ্ছিত ॥