নেপাল ६ाशब्ररे बङ्गा श्फेक, देशब्र भूडेछाण प्रक्रिभनिप्क वाषमडौ ७ বিষ্ণুমতীর সঙ্গম স্থলে এবং উত্তরদিকে তিম্বেল গ্রামে উহার জগ্রভাগ কল্পিত হইয়া থাকে। কাঠমাণ্ডু উত্তরদক্ষিণে অৰ্দ্ধ ক্রোশ এবং প্রন্থে কোথাও বা তাহার কিছু বেশী। কাঠমাণ্ডুর প্রাচীন নাম মণ্ডপাটন। দরবারের সন্মুখস্থ এবং প্রাচীন কাঠমর ভবনকে নেবারের চিরকাল কাঠমাড় (কামগুপ) বলিয়া থাকে, ইহা হইতে কালে मभन्द्रग्न नाम७ “का?गा५” श्हेब्र त्रिग्राप्झ्। शुक्कै ०८२७ थाल ब्राछ ग*ौथनिरह मल्ल ५हे कॉईम७* निई१ रुद्रॉन । हेश কোন দেবমঙ্গির নছে। দেশবাসী ও আগন্তুক সন্ন্যাসীদিগের ৰাসের জন্যই উই নিৰ্ম্মিত হয়। অস্থাপি উহাতে ঐ কাৰ্য্যই হইয়া থাকে। এখন উছার মধ্যে শিবমূৰ্ত্তিও প্রতিষ্ঠিত হইয়াছে। কাঠমাণ্ডুর প্রাচীন ৩২ট ফটকের কয়েকটি আজিও ভগ্নপ্রায় थदशांग्र लैंiफ़ाहेब्रा श्रांtइ । $०२ी कütक्द्र गरन्निटे ७२ौ dांश এখনও ঠিক আছে তন্মধ্যে আসানটােলা (সহরের উত্তরাংশে রাণীতলাও এর নিকট ), ইস্ত্রচক, দরবার-চক, কাটমাণ্ডু টেল, টোবা টোলা ও লম্বন টোলা প্রভৃতি পল্লী উল্লেখযোগ্য। দরবার চকে দরবার বা প্রাসাদ অবস্থিত। প্রাসাদের উত্তর দিকে তমিজু মন্দির, দক্ষিণে বসন্তপুর নামে মন্ত্রণাগৃহ ও নূতন দরবার ( অভ্যর্থন-গৃহ), পূর্বে রাজ্যোন্যান ও হস্ত্যখশাল এবং পশ্চিম দিকে সিংহদ্বার। প্রাসাদে সেকালে নেবারদিগের প্রস্তুত প্রাচীন গঠনের গৃহাদি ও ক্রমশঃ প্রস্তুত নূতন নূতন গঠনের গৃহ আছে। এখনকার বিলাতী ধরণের शृश्ोनि ७ अाएझ् । কাঠমাণ্ডু নগরের মধ্যে হিন্দুমন্দির যতগুলি আছে, তন্মধ্যে তল্লিছু মন্দির ব্যতীত আর কোন মন্দির তাশ শোভাযুক্ত বা উল্লেখযোগ্য নহে। বৌদ্ধমন্দিয় নগরের নানা স্থানে, তন্মধ্যে 'কাঠশষ্ণু ও বুদ্ধমণ্ডল নামে মন্দিয় দুটা উল্লেখযোগ্য। কাঠমাণ্ডু নগরে ৬• হইতে ৮০ হাজার লোকের বাস, তন্মধ্যে লেবারদিগের সংখ্যাই অধিক । নগল্পের বাহিয়ে পূৰ্ব্বদিকে ঠাওঁখেল নামক মাঠে সৈন্যদিগের কুচকাওয়াজ হয়। ইছার মধ্যস্থলে প্রস্তরবেদিকার উপর সম্বুজঙ্গবাহাদুরের এফ গিল্টী করা প্রতিমূৰ্ত্তি আছে। ১৮৫৬ খৃষ্টাঙ্গে অতি ধূমধামে জঙ্গবাহাদুল্প নিজেই এই মূৰ্ত্তি প্রতিষ্ঠা করেন । বারুদथामाग्न छ%शाप्षङ्ग गझिङ्ग अttझ् । ०४d२ शृष्टप्क छत्रदोश्tझङ्ग ইছা নিৰ্ম্মাণ করান। ঠাণ্ডী খেলের রাস্তার ধারে মহাকালের এক অতি প্রাচীন ক্ষুদ্র মন্দির আছে। নেপালের সমস্ত হিন্দু কৰিীয় অপেক্ষ এখানে বেশী যাত্ৰী আলিয়া থাকে। ইহার মধ্যে কাকাল নামে শিবের ৰে মূৰ্ত্তি আছে, বেছেৰ সেই মূৰ্ত্তিকেই [ ७१२ ] নেপাল পদ্মপাণি বোধিসত্ত্ব বলিয়া উল্লেখ করে। মহাকালের কপালে আর একটা ক্ষুদ্র মূৰ্ত্তি খোদিত আছে। হিন্দুর ইহাকে কি বলে তাহা জানা যায় না (সম্ভবতঃ চন্দ্র মূৰ্ত্তি বলে ), কিন্তু বেন্ধের উহাকে পদ্মপাণির ললাটজাত অমিতাভ মূর্তি বলির উল্লেখ করিয়া থাকে । যাহা হউক এই মন্দিরে এই নিমিত্ত একই প্রতিমাকে বিভিন্ন ধর্শ্বের বিভিন্ন দেবতাঞ্জানে হিন্দু ও । বৌদ্ধ উভয় সম্প্রদায়ের লোকেই পূজা করিয়া থাকে । নগরের উত্তরপশ্চিমকোণে রাণী-পোখরা নামে যে সরোবরের উল্লেখ করা গিয়াছে, তাহার মধ্যস্থলে দেবীমনির আছে। ইহাতে যাইবার জন্ত পশ্চিম তীর হইতে সেতু আছে। ইহার উপর লতানিয়া গাছ জন্মিয় বড়ই শোভাকর হইয়াছে। পূৰ্ব্বে এই হ্রদের অতুল শোভা ছিল, কিন্তু জঙ্গবাহাদুর ইহার চতুর্দিকে উচ্চ প্রাচীর দিয়া ঘিরিয়া দেওয়ার সে শোভা নষ্ট ठ्हेग्न ग्रिाप्छ् । রাণী-পোখরা সরোবরের পূৰ্ব্বোত্তরকোণে নারায়ণের একটী ক্ষুদ্র মন্দির অাছে। তাহার চতুর্দিকে দেবদারুর সুন্দর বন । স্থানটী বড় মনোরম। নিকটেই একটী নির্বর আছে। এই স্থানটর নাম নারায়ণহাট। এই মন্দিরের সম্মুখে আধুনিক চুণ বালির কাজ করা ফতেজঙ্গ-চোঁতরা নামক অট্টালিক। পূৰ্ব্বে এখানে ফতেল্লঙ্গ বাস করিতেন। রাণী পোখরার দক্ষিণে এক প্রস্তরময় হস্তীর উপর রাজা প্রতাপমল্প ও তাছার মহিষীর প্রস্তরময়ী মূৰ্ত্তি আছে। এই মহিষীই এই সরোবর নিৰ্ম্মাণ করান । কাঠমাণ্ডু সহরের পশ্চিমে স্বয়ম্ভুনাথ পাহাড়ের দক্ষিণে উচ্চভূমিতে স্কন্ধাবার ও কাওয়াজের মাঠ আছে। এখানে গোলদাজ সেনার কাওয়াজ হয়। সহরের দক্ষিণে বাঘমতী ও বিষ্ণুমৃতীর সঙ্গমস্থলে বাঘমতীর দক্ষিণতীরে সেনাপতি বোম বাছাছুর কর্তৃক নিৰ্ম্মিত ২৩ শত গজ বিস্তৃত এক প্রস্তরনিৰ্ম্মিত বৃহৎ ভাট আছে। কাঠমাণ্ডু, কান্তিপুর, জিনদেশী প্রভৃতি নামেও ইহা অভিহিত হয়। কথিত আছে রাজ গুণকামদেব ৩৮২৪ কলাকো ( ৭২৩ খৃষ্টাবো ) এই নগর স্থাপন করেন। রাণী পোখরার আরও দক্ষিণে ঠাওঁখেল বা তুড়িখেল নামক কাওয়াজের মাঠ । ইহার পশ্চিমে ধারার নামক এক প্রস্তরস্তুস্ত, জীমসেন ঠাপা নামক জনৈক সেনাপতি ইছা নিৰ্ম্মাণ করেন। ইহা উচ্চে ২৫৯ ফিটু । ইহার মধ্যে সোপান ও জানালা আছে। ১৮৪৬ খৃষ্টাৰে বস্থাষাতে ইহার অনেকাংশ নষ্ট হইয়াছিল, আবার মেরামত হইয়াছে। এখানে ভীমসেন-নিৰ্ম্মিত ७ईक्लग जांद्रs ५कtी उड झ्गि, ठांश ४४००१डेरबन्न छूक्-ि कान्छा क्षश्ण झ्हेब्रु ब्रिाप्झ् । बर्द्धगम स्वश्वप्नेङ्ग भ%न ६ कोक्र
