পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (অষ্টাদশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৪২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

开审预 8〉や রাত্রিটাকে আমাদের চোখের উপর ধরেছেন। তার মধ্যে দিয়ে কী দেখি ? সমস্ত শাস্ত, নীরব। এত শাস্ত, এত নীরব ষে আমাদের হাউই, তুবড়ি, ত্বারাবাজিগুলো তাদের মুখের সামনে উপহাস করে আসতে ভয় করে না। আমরা যখন সমস্ত তারাকে পরম্পরের সঙ্গে সম্বন্ধযোগে মিলিয়ে দেখছি তখন দেখছি তারা অবিচলিত স্থির। তখন তারা যেন গজমুক্তার সাতনী হার। জ্যোতিবিদ্যা যখন এই সম্বন্ধস্থত্রকে বিচ্ছিন্ন ক'রে কোনো তারাকে দেখে তখন দেখতে পায় সে চলছে—তখন হার-ছেড়া মুক্ত টলটল করে গড়িয়ে বেড়ায়। এখন মুশকিল এই, বিশ্বাস করি কাকে ? বিশ্বতারা অন্ধকার সাক্ষ্যমঞ্চের উপর দাড়িয়ে যে সাক্ষ্য দিচ্ছে তার ভাষা নিতাস্ত সরল—একবার কেবল চোখ মেলে তার দিকে তাকালেই হয়, আর কিছুই করতে হয় না। আবার যখন দু-একটা তারা তাদের বিশ্বাসন থেকে নিচে নেমে এসে গণিতশাস্ত্রের গুহার মধ্যে ঢুকে কানে কানে কী সব বলে যায় তখন দেখি সে আবার আর এক কথা । যারা স্বদলের সম্বন্ধ ছেড়ে এসে পুলিস ম্যাজিস্ট্রেটের প্রাইভেট কামরায় ঢুকে সমস্ত দলের একজোট সাক্ষ্যের বিরুদ্ধে গোপন সংবাদ ফাস করে দেবার ভান করে সেই সমস্ত অ্যাপ্রভারদেরই যে পরম সত্যবাদী বলে গণ্য করতেই হবে এমন কথা নেই। কিন্তু এই সমস্ত অ্যাপ্রভাররা বিস্তারিত খবর দিয়ে থাকে। বিস্তারিত খবরের জোর বড়ে বেশি। সমস্ত পৃথিবী বলছে আমি গোলাকার, কিন্তু আমার পায়ের তলার মাটি বলছে আমি সমতল। পায়ের তলার মাটির জোর বেশি, কেননা সে যেটুকু বলে সে একেবারে তন্ন তন্ন করে বলে। পায়ের তলার মাটির কাছ থেকে পাই তথ্য, অর্থাৎ কেবল তথাকার খবর, বিশ্বপৃথিবীর কাছ থেকে পাই সত্য, অর্থাং সমস্তটার খবর । - o আমার কথাটা এই ষে কোনোটাকে উড়িয়ে দেওয়া চলে না। আমাদের যে দুইই চাই। তথ্য না হলেও আমাদের কাজকর্ম বন্ধ, সত্য না হলেও আমাদের পরিত্রাণ নেই। নিকট এবং দূর, এই দুই নিয়েই আমাদের যত কিছু কারবার। এমন অবস্থায় এদের কারও প্রতি যদি মিথ্যার কলঙ্ক আরোপ করি তবে সেটা আমাদের নিজের গায়েই লাগে । অতএব যদি বলা যায়, আমার দূরের ক্ষেত্রে তার স্থির আছে, আর আমার নিকটের ক্ষেত্রে তার দৌড়োচ্ছে তাতে দোষ কী ? নিকটকে বাদ দিয়ে দূর, এবং দূরকে বাদ দিয়ে निकप्ले cष ७कछे उद्रश्कब्र कवक। मूब ७ष९ निकछे ७ब श्वप्न झ३ विडिग्न उरषाब्र भणिक किरू ७ञ्च कुजरनहे कि ७क गाउाब्र अशैन नग्न ?