পাতা:শ্রীশ্রী রাধামোহন প্রভুর চরিত্র - গিরীশ চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৫৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রাধামোহন চরিত্র । ৪৯ “ৱাগেগৈৰপিতাতমানে লোক যুগ্মনিপেক্ষিণঃ। ধৰ্ম্মেনাস্বীকৃত ষান্তু পরকীয় ভবস্তিতাঃ” । তথায় স্বকীয়ার লক্ষণ এই—— “করগ্রাহ বিধিং প্রাপ্তাঃ পত্যুরাদেশ ওৎপরঃ । পতিব্ৰত্যাদবিচনাঃ স্বকীয়াঃ কথিত ইহ’ । এ সমস্ত বিষয় নিরপক্ষভাবে জিগীষার বশীভূত না হইয়া বিবেচনা করিলে নিশ্চিত বোধ হইবে যে ব্রজভাব পরকীয়া স্বকীয়া নহে । 電 এই প্রকার কপোপকথন স্থলে বিষম তর্ক বিতর্ক আরম্ভ হইল, উভয়েই বাহ্য জ্ঞান রহিত হইয়া স্বমত সংস্থাপন ও অন্তদীয় মতের খণ্ডন করিতে লাগিলেন । অবিশ্রাত্ত বাদামুবাদ শুনিয়া শ্রোতৃবৃন্দ অবাক হইলেন, স্নান আহার করিতে হইবে বলিয়া কাহারও মনে হইল না । তাহারা একাগ্র চিত্তে রাধামোহন প্রভুর ক্রমুখ বিনির্গত বচন সুধা পান করিয়া পরিতৃপ্ত হইয়া রছিলেন । অনস্তর যখন দিবাকর জস্তাচল চুড়াবগৰী হইবার উপক্ৰম করিতে লাগিলেন, সেই সময় শ্ৰীনিবাস কুল-পঙ্কজ, রবি, পণ্ডিত গৰ্ব্ব খৰ্ব্ব কাজী প্ৰভু রাধামোহন দিগ্বিজয়ীকে সম্পূর্ণ রূপে পরাস্ত করিয়া ব্রজের । পৰিত্র পরকীয়া ভাৰ স্থাপন করিলেন। অমনি ভক্তবৃন্দ । बशनtन इनि भनेि कfमब्रां खेf*ण ! ६न घम जब ब्रवरिमांश्न ( . )