বগুড়া জেলার ঐতিহাসিক উপকরণ। \O যে, তাহার প্ৰোণাধিক রাণীবৃন্দ সেষ্ট ভীষণ অগ্নিকুণ্ডে দাহ হইতেছেন ; রাজা এই হৃদয়বিদারক দৃশ্য দেখিয়া। এতদূর শোকবিহবল হন যে, সহসা তিনি সেই অগ্নিকুণ্ডে প্রেয়সীগণ সন্নিধানে উপস্থিত হইয়া দেহত্যাগ করতঃ নিজ অসাবধানতার প্রায়শ্চিত্ত করেন । নিম্নলিখিত শ্লোক দ্বারা বুঝিতে পারা যায় যে, তিনি রাজধানী ও রাজকাৰ্য্য পরিত্যাগ করিয়া, শেষ বয়সে নিজ পুত্ৰকে রাজত্ব দিয়া নির্জরপুরে চলিয়া যান । “শাকেখনখেংম্বন্দে আরেভহন্দুতসাগরং গৌড়েংদ্ৰকুংজরালানপ্তং ভবা হুমহীপতিঃ । গ্ৰাংখেই স্মিন্ন সমাপ্ত এবা তনয়ং সামাজ্যিরক্ষা মহাদীক্ষাপর্বণি দীক্ষণান্নিজকৃতে নিস্পত্তিমভ্যর্থসঃ । নানাদান চি ওংবু সংচালনতঃ সুৰ্য্যাত্মজা সংগমিং গংগায়াং বিরাচাৰ্য্য নির্জরপুরং ভাৰ্য্যানুষাতো গতঃ ৷” Bhandarkar’s R 1 894, P IIXXXV. এখন দেখা প্ৰয়োজন এই ‘নির্জরপুর কোথায় ?” বগুড়া জেলার অন্তর্গত সেরপুর নামক স্থানের প্রায় ৩/৪ মাইল দক্ষিণ পশ্চিমে ‘রাজবাড়ী” নামক জঙ্গলাবৃত একটী স্থান আছে। প্ৰায় দুই মাইল দীর্ঘ ও তত্ত্ব ল্য প্রশস্ত পরিমাণ স্থান ব্যাপিয়া প্রাচীন কীৰ্ত্তিসমূহের বহু নিদর্শন অদ্যাপি বৰ্ত্তমান থাকিয়া দর্শকের মনে বিস্ময় উৎপাদন করিতেছে। কালে যে উহা বহু সমৃদ্ধিশালী একটী রাজপ্রাসাদ ছিল, সে বিষয়ে সন্দেহ নাই । স্থানটীর চতুর্দিক পরিখা বেষ্টিত । DBYSS0LS S DBDBBB SDBB BB DBBDD DDY uDD BBgS DD BDBDD S ইহার মধ্যে 'ङादाद्र दछन९2ा दक দীর্ঘিকা, →८: '& পুষ্করিণী द6भन् আছে ; যথা, অন্দর পুকুর, চণ্ডীর পুকুর, কঁজির পুকুর এবং তারাই ও
