পাতা:শ্রীশ্রীগৌরসুন্দর - শ্যামলাল গোস্বামি.pdf/৫৬০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

अख्ा-औब्ला Ĝ8Y LSLSLALA M AeM AAALLAAAAL LMAAA LAL LMSSLLLLL AALL SAA LALLA LA SLLLLSLLLL LLAL LA LAL SL LAL E S LSLS SAAAAA LALA LAS S LAL LA LALALS LSLLLLLLSSAAAASA LL L AA ALA LA qA AAAAL AAAAAA AAAAAA LA AAAAA Mq LqM LALAS LALA LA LA AqA LALALA AAA AAAA SAMA ALeA SALSMLLLLLL LLLLL LALA ALMLL LA LALASLAAA কৃষ্ণশক্তি ধারণ করেন। সুপনি জগৎ ভরিয়া কৃষ্ণপ্ৰেম প্রচার করিয়াছেন । যিনি আপনাকে দর্শন করেন, তিনিই কৃষ্ণপ্ৰেমানন্দে ভাসমান হয়েন। কৃষ্ণশক্তি বিনা কি কখন এই প্রকার সম্ভব হয় ? কৃষ্ণই একমাত্র প্ৰেমদাতা। শাস্ত্রে উক্ত হইয়াছ,- SDDDBBD DDBDD KDDODDD uBBDLY SS কৃষ্ণদন্য: কে বা লতাস্বপি প্ৰেমন্দো ভবতি ॥” লঘুভা পূঃ ৫৩৭ SKBD DBBDBDB D BD DBDBDBDDD BDDB ggE S DBDDBB BDBB সর্বপ্রকারেই মঙ্গলময় বটেন ; কিন্তু এক শ্ৰীকৃষ্ণ ভিন্ন আর কে আছেন, যিনি তরুলতাকে ও প্ৰেম প্ৰদান করিতে পারেন ?” প্ৰভু শুনিয়া বলিলেন,-“আমি মায়াবাদী সন্ন্যাসী, কৃষ্ণুভক্তির কিছুই জানি না। অদ্বৈতাচাৰ্য সাক্ষাৎ ঈশ্বর, আঁহার সঙ্গেই আমার মন নিৰ্ম্মল, হইয়াছে। তিনি সর্বশাস্ত্রে বিশেষতঃ ভক্তিশাস্ত্রে অদ্বিতীয় পণ্ডিত, এই নিমিত্তই র্তাহার নাম অদ্বৈতাচাৰ্য্য। তঁহার সদৃশী বৈষ্ণবতা আর কাহাতেও দেখি নাই। তাহার করুণায় মেচ্ছেরও কৃষ্ণভক্তি লাভ হয়। নিত্যানন্দ অবধূত কৃষ্ণুপ্রমের সাগর, সদাই ভাবোন্মত্ত। সার্বভৌম ভট্টাচাৰ্য্য ষড়দর্শনবেত্তা ও জগদগুরু। রামানন্দরায় কৃষ্ণভক্তিরসের খনি। তিনি রাগমার্গের মধুর ভক্ত। দামােদর স্বরূপ মূৰ্ত্তিমান প্ৰেমরস। তঁহার প্রেম ব্ৰজদেবীর প্রেমের ন্যায় শুদ্ধ ও ঐশ্বৰ্য্যগন্ধহীন । হরিদাস ঠাকুর মহাভাগবত । তিনি প্ৰতিদিন তিন লক্ষ নাম গ্ৰহণ করিয়া থাকেন। এতদভিন্ন আচাৰ্য্যরত্ন, আচাৰ্য্যনিধি, গদাধর পণ্ডিত, জগদানন্দ, দামোদর, শঙ্কর, বাঁক্রৈশ্বর, কাশীশ্বৰু, মুকুন্দ, বাসুদেব ও মুরারি প্রভৃতি অপরাপর ভক্তগণ আছেন । তঁহাদের সঙ্গের গুণেই আমি কৃষ্ণভক্তি লাভ করিয়াছি।” DBDDuS BBDS S DDBBDSDD DB BB DB DBDDBDDB DBDBS S KBDS এই নিমিত্তই প্ৰভু ভঙ্গী করিয়া এই সকল কথা বলিলেন । ভট্ট শুনিয়া কিঞ্চিৎ নম্নভাবে বলিলেন, “এই সকল বৈষ্ণব কোন স্থানে থাকেন ? আমার ইহঁাদিগকে দর্শন করিতে নিতান্ত বাসনা হইয়াছে।” প্ৰভু বলিলেন, ইহঁরা প্রায়ই গৌড়দেশে অবস্থিতি করেন, কেহ কেহ উৎকলেও থাকেন। সম্প্রতি রথযাত্রা উপলক্ষে সকলেই এইস্থানে সমবেত হইয়াছেন। এইস্থানেই স্থানে স্থানে বাসা করিয়া আছেন। এইস্থানেই ইহঁাদিগের সহিত মিলন হইবে।” ভট্ট শুনিয়া সপরিকর প্রভুর নিমন্ত্ৰণ করিয়া উঠিয়া গেলেন। পরদিন প্ৰভু সপরিবারে বল্লভভট্টের বাসায় উপস্থিত হইলেন। প্ৰভু একে একে সকলের সহিত বল্লভ