346 TRIBUTES TO HIS MEMORY. মৃত্যু ভয়াবহ নহে; তিনি ‘বাসাংসি জীর্ণানি যথা বিহায়’ এ পার হইতে ও পারে। চলিয়া গিয়াছেন।-তিনি স্বয়ং আপনার গঙ্গাযাত্রার ব্যবস্থা করিয়াছিলেন, গঙ্গাবাস করিয়াছিলেন; পুত্র, পৌত্র, দৌহিত্র প্রভৃতি আত্মীয় স্বজনে পরিবৃত হইয়া, পিতৃপথচারী উপযুক্ত সুপুত্রগণের মুখে ‘গঙ্গানারায়ণ ব্রহ্ম’ শুনিতে শুনিতে জাহ্নবীগর্ভে তনুত্যাগ করিয়া দিব্য লোকে প্রয়াণ করিয়াছেন। হিন্দুর পক্ষে এমন মৃত্যু স্পাহনীয়। তিনি মৃত্যুর পরপারে অমৃতের অধিকারী হইয়াছেন। এই গভীর শোকে ইহাই আমাদের একমাত্র সাম্বন। বসুমতী ৪ঠা ডিসেম্বর, ১৯১৮। বাঙ্গালার সত্যই মহৰ্ষিকল্প পুণ্যশ্লোক স্তর গুরুদাস বন্দ্যোপাধ্যায় আর নাই। গত সোমবার রাত্রি দশটা কুড়ি মিনিটের পরে পূর্ণ অমাবস্যায় স্তর গুরুদাস গঙ্গাতীরে ব্রাহ্মণ দেহ ত্যাগ করিয়া পিতৃলোকে গমন করিয়াছেন। পুণ্যাত্মা, পুণ্যচরিত্র, পুণ্যপুতঃ স্তর গুরুদাস সজ্ঞানে এবং স্বেচ্ছায় তীরস্থ হইয়া, পূর্ণ নব রাত্রি গঙ্গাবাস করিয়া, ঋষি-মুনির ঈপ্সিত মরণ-গ্রহণীরোগে মৃত্যু স্থির জানিয়া,-শক্তিসাধক, স্মৃতিশাসিত ব্রাহ্মণের DBBDDSB BDB DBDD D LLuDuB BDBDDBDD gE DBBBDS BDDBBttE সংক্রমণকালে দেহত্যাগ করিলেন। এমন মরণ কি আর হয়! এমন মরণ ইদানীং বাঙ্গলার ভাগীরথী তীরে কোন ব্রাহ্মণ মরিয়াছেন কি না, বলিতে পারি না। ইহাত মৃত্যু নহে, সজ্ঞানে স্বৰ্গারোহণ, দিব্যদেহে মায়ের ছেলের মাতৃক্রোড়ে গমন। সাধক, ভক্ত, কর্ম্মী স্তর গুরুদাস যেমন সারা জীবনটা ডঙ্কা মারিয়া কাটাইয়াছিলেন তেমনই ডঙ্কা মারিয়া,