পাতা:আজ কাল পরশুর গল্প.pdf/১০৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

四t西夺t可叶可鸣可引颈 তখন শেষ দুপুর। বাকী বেলাটা সারা গাঁয়ে ঘুরে গজেন ভড়কে যায়, চটেও যায়। যারা তাকে দেখতে পরাত না কোনদিন তাদের কথা বাদ যাক, জিনিষপত্র দিয়ে নানাভাবে সাহায্য করে যে সব দুর্বল অসহায় মানুষের কাছে তার বেশ খাতির জন্মেছিল তারাও যেন অনেকে কেমন দূরে সরে গিয়েছে, তাকে ভাল. করে আমল দিতে চায় না। ঘোষপাড়ায় ঢুকবার পথে পাড়ার পাঁচটা ছেলে তার পথ আটকাল, স্পষ্ট বলে দিল পাড়ায় ঢুকলে তার একটি মাত্র আস্ত হাতটা মুচড়ে ভেঙ্গে দেবে । হাত কার ভাঙ্গে আর কার আস্ত থাকে৷ গজেন তা দেখে নেবে, কিন্তু অবস্থা তো সুবিধাজনক নয়। মদন আমতা আমতা করে আবোল তাবোল কি যেন বকল । তার বোনটা কথাই বলল না। তাদের সঙ্গে । মেহের দরজা খুলল না। সন্ধ্যার সময় মন খারাপ করে গজেন নৌকায় ফিরে যায়। দুচোখে তার ঘনিয়ে আসে গভীর বিষাদ । নৌকার গলুই-এ বসে জলের ছলাৎ ছিল।াৎ শব্দ শুনতে শুনতে এক অজানা দুর্বোধ্য বেদনার রহস্যময় সঞ্চারে তার মন উদাস অবসন্ন হয়ে আসে। বিকৃত উত্তেজনার অবসান ঘটলেই চিরদিন তার এরকম মন কেমন করে। ফুল বলে, “কি গো, ভাব লাগলো ?” “ভাবছি। আজি নামা হয় না, নায়ে থাকবো ।” “ও বাবা, ডর লাগবে ।” “আমি থাকবো ।” “তাতে বুঝি ডর কম ? ফুলের পিপাসা পেয়েছিল। আজ আর নামতে হবে না স্থির Ao O