পাতা:ইতিকথার পরের কথা.pdf/১৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মাঝে একটু উন্ধে দিচ্ছে সালতোটা । সে আলো যেন ছায়াপাতও করেনি মাটির মেঝেতে চাটাই-এ বসা জ্যান্ত মানুষগুলির, চেনা বলেই কোনমতে চিনিয়ে দিতে পারছে মুখগুলি। অন্দরের আঁধার থেকে ভেসে আসছে মেয়েদের ছাড়া ছাড়া কথার আওয়াজ আর থেমে থেমে দয়ার বিনিয়ে কঁাদার সুর ! সেই বুঝি। এক একটু শোক করছে ছেলেটার জন্য, বাড়িতে যদিও স্ত্রীলোক মোট পাঁচটি, বাচ্চ কটা বাদ দিয়েও। তবে তীক্ষা গলা ঝিমিয়ে মিইয়ে অক্ষুট হয়ে এসেছে ইতিমধ্যেই দয়ার । পুত্রশোক ও জলো হয়ে গেছে মানুষের শোকে শোকে, এমনই তো বছর প্রায় ঘুরত না মড়া-কান্না না কেঁদে, তার ওপর লাঠি গুলি বন্যা দুভিক্ষ মহামারী আর হিংসার মামলা যদি জোট বেঁধে এসে কাদাতে চায় অবিরাম, একটার বদলে এক সাথে দশটা মরণের ঘায়ে বুক ফাটিয়ে, কাহাতক শোক করতে পারে মানুষ । সদরের আদালতে সব ঢেলে দিয়েছে লোচন। একছটাক তামাক কেনার নগদ পয়সা পর্যন্ত তার নেই। অথচ রাজেন দাস আজ এসেছে তার বাড়িতে | ঘনরাম গিয়েছিল একটু তামাক ধার চাইতে প্রতিবেশী বটুকের কাছে। ফিরে এসে বলে, খুড়োর তামাক নেই। এক ছিলুম নেই? এক ছিলুম দিলে না ? হতাশার রাগে গলা চড়ে । 656 ।। বলল তো কাল থেকে তামাক র্যাক । তামাক টানতে টানতে বলল । ज्ञ ! Jा कक्षून ! আর বলল কি শুনবে ? উপাস পেটে তামুক খেলে রক্ত-বমি হয়। গাজা টানো, সিদ্ধি পাবে। হাসি কি ! ঠিক যেন শ্যালের গলায় কাসি ঠেকেছে। বেজাম্বা, বজ্জাত! ব্যাটার বৌটাকে ঘর ছাড়ালে। রাজেন বলে, ইন্দ্র ফুসলেছে না ? ফুসলেছে, আমন সবাইকে ফুসলায়। কে কোথা ফুসলায় আর ওমনি ঘর ছাড়ে, ঘরের বৌ, না কি-বটে ? কারে ঘরে মেয়ে-বেী রইত না তালি। খেতে निष्ठ मl cड कि, कद्रवघद्र भ16श्gद्ध ? . Sys