পাতা:বোম্বাই চিত্র - সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৯৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Ᏹ ᏍᏔ; ¢वश्शे क्रिड ছিল। এদেশে কথায় বলে “পঞ্চ পরমেশ্বর” অর্থাৎ পঞ্চের fRD FC frD FIT | Vox populi vox dei. भश्ांद्राक्षीशদের আমলে সামান্যতঃ গ্রামের পঞ্চায়ত কর্তৃক সকল দেওয়ানী মকদ্দমার নিম্পত্তি হইত-হয় বাদী প্ৰতিবাদী নয়। স্বয়ং গবৰ্ণমেণ্টের কর্তৃপক্ষগণ সেই সকলের মীমাংসা পঞ্চায়তের হস্তেই সমর্পণ করিতেন। বেতনভুক্‌ কৰ্ম্মচারিগণ প্রায়ই সে সকল কাজে হস্তক্ষেপ করিতেন না । এপ্রদেশে ইংরাজ রাজ্যের প্রারম্ভে কর্তৃপক্ষগণ এই রীতি অনুসরণ করিয়া চলিতেন। খৃষ্টােব্দ ১৮২৭ পৰ্যন্ত গবৰ্ণমেণ্টের কৰ্ম্মচারিগণ পঞ্চায়তের উপরেই দেওয়ানী মকদ্দমার ভার নিক্ষেপ করিতেন, পঞ্চায়তের হুকুম অনুমোদন ও জারী করাই তঁহাদের কাৰ্য্য ছিল। ১৮২৭এর দেওয়ানী আইন বোম্বাই প্রেসিডেন্সীতে প্ৰচলিত হইলে পঞ্চায়ত সংক্রান্ত নিয়মাবলী বিধিবদ্ধ হইয়া এক স্বতন্ত্র আইন (১৮২৭ এর ৭) সংসৃষ্ট হয়। লোকের মধ্যে পরস্পর বিবাদ বিসম্বাদ যাহাতে আপসে মিটিয়া যায় তাহার উত্তেজনা দেওয়াই ঐ আইনের প্রধান উদ্দেশ্য। গবৰ্ণমেণ্টের কৰ্ম্মচারিগণ পঞ্চায়তের কাৰ্য্যভার গ্রহণে আদিষ্ট । সত্য নিরূপণের জন্য যেরূপ প্ৰমাণ ও বিচারের আবশ্যক সেই সকল প্ৰমাণ সংগ্ৰহ করা ও সেইরূপ বিচার অবলম্বন করা পঞ্চায়তের ক্ষমতাধীন ছিল ও তাহাদের নিকট সাক্ষী হাজির করিবার ভার আদালতের উপর । তাহাদের ব্যবস্থার উপর ফঁটাম্প ছিল না ও তাহ আদালতে দাখিল হইলে ডি ক্রীর সমান। ফলোপধ্যায়ী। তাহার উপর