অনল-প্রবাহ সহস্ৰ লাঞ্ছনা অযুত গঞ্জনা, কত যে অবজ্ঞা কত যে পীড়না দিতেছে এ প্রাণে বিষম বেদনা 1. করিছে কতই ঘূণার সৃজন!! (२७) কোন সাধে তবে ধরিস জীবন ? নাহি কি তোদের সরাম সভ্রম ? ? নাহি কি তোদের বিন্দু উদ্বোধন ? নাকি কি তোদের বিক্রম, চেতন ? নাহি কি শিরায় শোণিতের ধারা ? নাহি কিরে ঘূণা ক্রোধ অহঙ্কার? যদি থাকে, তবে জাগ একবার, দেখ চারিদিক নয়ন মেলে। সহেন সহেন সহেনারে আর, এ হেন ঘূণিত কলঙ্কের ভার, সহেনারে আর হেন টিটুকার, তপ্ত ঘূত যেন দেয়ারে ঢোলে। (૨8) সিংহের ঔরসে লভিয়া জনম হয়েছিস হায়! শৃগাল অধম! হায় রে কি কব ! বিন্দরে মরম, এ কমল প্রাণ সতত জ্বলে। “অনলের জাতি” তোরা যে অনল তবে কেন আজি অলস দুর্ব্বল ? জাগরে সকলে ধরি। পূর্ব্ব বল, r আলস্য জড়তা চরণে দলে । (२९) দেখ ধরাবাসী নব উৎসাহেতে, ছুটিছে কেমন উন্নতির পথে, কাপায়ে জগৎ “মাভৈঃ” রবেতে জাতীয় উন্নতি সাধন। তরে।
পাতা:অনল-প্রবাহ - সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী.pdf/১৪
অবয়ব