পাতা:কবিরঞ্জন রামপ্রসাদ সেনের গ্রন্থাবলী.djvu/৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰসাদী সুর—একতালা তাৱা নাম সায়াৎসায়, অশিখায় বান্ধিয়াছি। সঞ্জা দুৰ্গা দুৰ্গা দুৰ্গ ব’লে, দুৰ্গী নামের ফাট বেছি । মন তোৱে তাই বলি বলি। প্ৰসাদ ভাবে যেতে হবে, এ কথা নিষ্কি জেনেছি। এবার ভালু খেল খেলায়ে গেলি । লয়ে কালীয় দাম পথে সঙ্গ প্ৰাণ বলে প্ৰাণের ডাট, ঘন যে তুই আমায় ছিলি । স্বাৰা ক’রে বসে জ্বাছি ॥৬ ৱে ভাই হয়ে ভুলায়ে ভাটয়ে, শমনেৰে সাঁপে দিলি । ওঙ্কাদত্ত মহা সুধা, ক্ষুধায় খেতে নাহি দিলি ! ওয়ে খাওয়ালি কেবল মাত্ৰ কতকগুলো গালাগালি । দুঃখের কথা শুন মা ভায়া । ধোঁয় গেলি ডেমি গেলাম, ক’রে দিলি মিজাজ আলি । অামায় বার ভাল নয় পাৎপয়া । এবার মায়ের কাছে বুকা অাছে, অামি নই বাগানের মালী । যাদের নিয়ে ঘৱ করি মা, তাদের এক্সি কাজে খাষা । ও মা পাঁচের অাছে পাঁচ বাসন প্ৰসাদ বলে মন ভেবেছ, দেবে অামায় জলাজলি । সুখের ভাগী কেৰল তারা । ওয়ে জান না কি গেঁথে রেখেছি হৃদে দক্ষিণাকালী ॥১ অতি লক্ষ ঘৰে যাস করিয়ে মানবন্ধৱে কেৱা ঘোৰা । এই সংসায়েভে সং সাজিয়ে, প্ৰসাদী সুর - একতালা। সায় হলো গো দুখে ভৱা । রামপ্ৰসাদের কথা লাও মা, এ ঘরে বসতি কৰা । তাই কালীপ ভালবাসি ঘৱ কৰ্ত্ত যে জন, ছিন্ন নছে মন, জগ মন্মোহিনী যা এলোকে । কালোৰ গুণ ভাল জানে, ক শঙ্কু দেব-ঋষি । যিনি দেৱে দেব মহাদেব, কালপ তার হৃদবাসী । প্ৰসাদী সুত্ব—-একতালা । কাল ধরণ ব্ৰজের জীবন, জাঙ্গনার মন উদাসী । মা ! অামার বড় ভয় গেছে । হলেন বনমালী কৃষ্ণ কান্ধী, বঁাশী ত্যজে করে আসি । লেখা জম-ওয়াশীল দাখিল অাছে । যতগুলি সঙ্গী মায়ে, তারা সকল একবয়সী। বশে চল্লেম জাগে, ভালেম না কি হৰে পাছে ঐ যে তার মধ্যে কেলে মা মোর, বিয়াজে পূৰ্ণিমাশশী । দ্বিপুর । ঐ যে চিত্ৰগুপ্ত বড়ই শক্ত, যা করেছি তাই লিখেছে । ণে অভেদ জ্ঞানে, কালরণে মেশা িমশি। জন্মজন্মাবে ধন্ত, কোৱা বাকি জের টেনেছে । একে পাচ পাঁচেই এক বা বেষ্মি কৰ্ম্ম তেগ্নি ফল কৰ্ম্মফলে কল জ্বলেছে মন করো না বোম্বেষী ॥২ জমা কমি খরচ বেশী, তলৰ কিসে ৰাজা কাছে ! ঐ যে রামপ্ৰসাদেৱ মনের মধ্যে, কেবল কালী নাম ভরসা জাছে ৭৫ প্ৰসাদী সুর- একতালা ? এবার ভাল ভাৰ পেয়েছি । প্ৰসাদী পুর—একতাল। কালী অভয় পদে প্ৰাণ সঁপেছি । অামি কৰে তাণীবাসী হৰ । ভয়ে কাছে পেয়ে তা ভাবিকে ভাল লায়েছি । ষ্টে জানন্দ-কাননে গিয়ে, নিয়ানৰ নিৰাৰি । তাই ব্লাগ, যে, লা ত্যজে, সত্বগুণে মন দিয়েছি ।