|e অক্ষয়কুমার বড়াল-গ্রন্থাবলী जटल ७है *रष्धद्र कणाां4-पतनेि वांचिबा फेपैिद्रांझिण। चांद्र ७कश्नि छांब्रङ-औदब गूंबिक শ্রীকৃষ্ণ ধর্থক্ষেত্রে—ফুক্ষক্ষেত্রে এই শঙ্খ বাজাইয়া গীতার অশরীরী গীতের সপ্তস্বর মুখর করিয়াছিলেন –তিন গ্রাম-কর্ম্ম, ভক্তি ও জ্ঞান—তারা, উদার, মুম্বারা—পরিস্ফুট করিয়াছিলেন। আর সর্বশেষে সংযুক্তার বিবাহ-বাসরে এই শঙ্খ একবার মঙ্গলধ্বনি করিয়া উঠিয়াছিল। মনে পড়ে কি সে সব শব্দ? সে জাহান, সে উদার ও উন্নত আকিঞ্চন,—ধ্বনি মনে পড়ে কি? শুন শুন! ভারত-সাগরের প্রত্যেক তরঙ্গের অভিঘাতে সফেন কোটা বুদবুদ্ধ-মণ্ডিত জলবিস্তারে—বেলাভূমির উপর ব্যর্থ আঘাতপারস্পর্ঘ্যে বুঝি বা এই সকল শব্দ লুকান আছে —যুগযুগান্তরের, কল্পকল্পান্তরের এই শবাস্থতি যেন জড়ান মাখান আছে। কবি সেই অনন্ত সমুক্সের অক্ষত শব্দ-ভাণ্ডারের उछैफूधि इहे८ऊ अकब्र अष्ध चांझ्ब्र१ कब्रिघ्न, श्रांछ cनांशंशं-शू९कां८ग्न छेशं८क *झयग्न कब्रिह छूजिब्रांप्इन। ইহাই শঙ্খ-কবিতা, আরাবের মঞ্জুষা, ধ্বনির পরম্পরা। শুনিয়াছি, শবাই ব্রহ্ম; এই শব্দ তিনবার ধ্বনিত হইয়া ত্রয়ীর স্বষ্টি করিয়াছে। এই শব্দই ব্রহ্মার ওঙ্কার, পিনাকপাণির হুঙ্কার, শ্রীকৃষ্ণের বংশীরব। এই শব্দই স্থখ-দুঃখ-অম্বথের অভিব্যঞ্জনা। এই শব্দই পূর্ব্বরাগ, অনুরাগ ও সম্ভোগের পরিচায়ক। ইহাই বিরহের হাহাকার, মৃত্যুর গদগদ ভাষা, চিতার চটুপটা। ইহাই জীবন ও মরণ, বিরহ ও মিলন,—ইহাই সর্ব্বস্ব ও সর্বময়। কেমন করিয়া বুঝাইব ইহা কি ও কেমন? শব্দের ত তুলনা নাই। ষে শঙ্খ স্থতিকাগারের দুয়ারে বাজে, যে শঙ্খ বিবাহের ছালন-তলায় বাজে, cव अण्थं भशयब्राप्नंब्रे निtन दांप्छ, cन उ नयझे ७कई *ष्ध, ७कई क्ष्वमि, ७कहे बांश। কিন্তু শ্রবণে পৃথকৃ শুনায় কেন? ঐ এক স্বরে বাধা শঙ্খ কখনও হালে, কখনও কাদে কেন? কি জানি কেন। কবি বুঝি এ জিজ্ঞাসার উত্তর দিতে পারেন। অক্ষয় কবি উত্তর করেন নাই, ভঙ্গী দেখাইয়াছেন – ‘আসে যায়—কেহ নাহি চায়, সবাই খুজিছে মুক্তামণি; কে শুনিবে হৃদয়ে আমার, ধ্বনিছে কি অনন্তের ধ্বনি ৷ ” ঐ ত গোল। এ জগতে কেহ কাণ পাতিয়া শুনে না, সবাই চাহে, সবাই আকাঙ্ক্ষায় প্রমত্ত থাকে, লইতেই ব্যস্ত হয়, শুনিতে চাহে না। চিকিৎসক যন্ত্রসাহায্যে হৃদয়ের গুরু-গুরু ধ্বনি শুনেন না, রোগ আছে কি না, তাহাই নির্ণয় করেন। প্রণয়িনীও সে শব্দ শুনে না, কেবল প্রেম আছে কি না, তাহারই অন্বেষণ করে। শিশুপুত্র বুকে মাখা দিয়া সে শব্দ শুনে, কিন্তু বুঝিতে পারে না, তাই বিস্ময়-বিস্ফারিত-নেত্রে জনকের মুখের দিকে তাকাইয়া থাকে। সেই অনন্তের ধ্বনি যে শরীরী হইয়া রক্তমাংসের অবয়ববিশিষ্ট হইয়া পুত্ররূপে বুকে শুইয়া আছে, শিশুকে এ বারতা ত কেহ দেয় না। बङ्गांण कवि cन षदब ७क निबाटश्न।
পাতা:অক্ষয়কুমার বড়াল গ্রন্থাবলী.djvu/২১০
অবয়ব