পাতা:অজীর্ণতা প্রতিকার ও ব্যবস্থা.djvu/৫৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8&) अछो4ङ{ । অথবা কোন প্রকার কঠিন পীড়া হইতে আরোগ্য লাভ করিলে, কিংবা সাধারণ শরীরপ্রকৃতি সুস্থ না থাকিলে, ও স্বাস্থ্যের নিয়মাদি প্রতিপালন করিয়া না চলিলে, তুমি কখনই আশা করিতে পার না যে, পাকাশয়ের গ্যাষ্ট্রক গও সমুদয় সবল ও সুস্থতাবে কার্য্য সম্পাদন করিবে এবং পরিমাণে ও প্রকারে উত্তম রস নিঃশ্রব করিতে থাকিবে । প্রায়ই দেখিতে পাওয়া যায় যে, অজীর্ণতাই শরীরের স্বাস্থ্যহানির প্রথম লক্ষণ সূচীত করে—হয়ত বা ইহা কোন সংঘাতিক পীড়ার আগমন_সম্ভাবনা জানাইয়া সতর্ক করিয়া দিতেছে মনে করিয়া প্রথম হইতেই সাবধান হওয়া কর্ত্তব্য । অযথা স্বাস্থ্যহানি কদাচ করিওন। যখনই দেখিবে যে পাকাশয় কিংবা অন্য কোন শারীর্যন্ত্র বিকৃতি লক্ষণ দেখাইতেছে, তখনই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হইয়া, তাহার প্রতিবিধানে যত্নবান হইবে । cन्ttों में ॐ दक्ष পাকাশয়িক বিকৃতি লক্ষণ যেমন, বেদনা, পেট ফাপা ইত্যাদি দেখা দিলেই, আত্মবুদ্ধির প্ররোচনায় সংবাদ পত্রের বিজ্ঞাপন দেখিয়া, বিজ্ঞাপন--দাতার প্রলোভনে আত্মহারা হইও না !! চিকিৎসকের উপদেশ ব্যতিরেকে কোন ঔষধই সেবন করা কর্তব্য নহে। বিজ্ঞাপনের কুহকে মজিলে দেখিবে যে, তোমার অর্থ ও স্বাস্থ্য, ছুইই লইয়া টানাটানি পড়িবে, কিন্তু সুচিকিৎসকের নিকট ৰাইলে অর্থ যথোচিত খরচ হইৰে বটে, কিন্তু স্বাস্থ্য—বাহা অর্থেরও মূল—ফিরিয়া পাইবে ! পূর্বেও বলিয়াছি আবার এখনও বলিতেছি যে, চিকিৎসকের প্রদত্ত ঔৰং সহ -श्व3