পাতা:অনাথবন্ধু.pdf/৪৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হিন্দুশাস্ত্র ও বিজ্ঞান। [ ডাক্তার শ্রী রমেশচন্দ্র রায়, এল, এম, এস, লিখিত । ] আমাদের দৃঢ়বিশ্বাস আছে যে, হিন্দুদিগের আচার-ব্যবহার স্বাস্থ্যশাস্ত্রানুমোদিত। তবে, হিন্দুরা “অমুক করিলে অমুক হয়, অতএব অমুক কর”, “এই ভাবে কথাগুলি না বলিয়া ধর্ম্মের দোহাই দিয়া শাস্ত্রের বীজগম্ভীরস্বরে অনুজ্ঞার রূপে সেগুলিকে বলিয়া গিয়াছেন। সেরূপ বলিবার দুইটি কারণ থাকিতে পারে ; প্রথম কারণ, হিন্দুর ধর্ম্ম প্রাণত-সকল কথাই ধর্ম্মের সঙ্গে জড়িত করিয়া দিলে হিন্দুর হৃদয়ে তাহা সহজে ও স্থায়ীরূপে স্থান পাইৰে। দ্বিতীয় কারণ, সমাজের शूांदशां । निङांठ भिख८क “ख्ञांशभाद्भिन्न ख्रिनिष&नि ঘাটিলে আমার নানারূপ অসুবিধা হইবে, অতএব আলমারি ঘাটিও না” এ কথা বলা অপেক্ষা “আলমারির জিনিষ ঘাটলে তুমি মারা খাইবে।” এইরূপ অনুশাসন বলিলে উহা অধিকতর। কার্য্যকারী হয় । যখন সমাজে অধিকাংশ লোকেই মূঢ় থাকে, তখন এই ভাবেই বলা সমীচীন। বোধ হয়, এই কারণে সকল কথাই ধর্ম্মের দোহাই দিয়া হিন্দুরা বলিতেন। किल्लु मा वृद्मिा ८कान७ विषग्न कर्छङ् कहिल शाश দাঁড়ায়, আজ আমাদিগের ঠিক সেই অবস্থা দাড়াইয়াছে। শাস্ত্রকাররা প্রত্যেক জিনিষের হেতু বলিয়া না যাওয়ায় আমরা কেহ কেহ অন্ধবিশ্বাসের বশবর্ত্তী হইয়া শাস্ত্রের মর্যাদাকে দূরে রাখিয়া তাহার বিধির অক্ষরে অক্ষরে অনুসরণ করিয়া থাকি। কেহ কেহ বা হিন্দুশাস্ত্রটাকে ব্রাহ্মণদিগের চাতুরীজ্ঞানে সদৰ্পে উড়াইয়া দিই। উভয় পক্ষই যে অন্যায় করি, সেই কথাটা এই প্রবন্ধে কতকটা बूशांछेदांब्र 65छे कब्रिद। (১) মরণাশৌচ ব্যবস্থা । ७थमऊ, अहभोष्ठ बांश्राद्ध। श्न्लूिनिrशब्र भरक्षा अनन ७ D0SSSieDD BBuDDuDuBB DDD S DLBLSS SBDBDS अंश् कब्रिएलछे श्लूिबा ७छे कामक चिनिश क्रब्रन :- (२) अशोष्द्र कांग निाभ कहबन। (२) ईज़ैौक़ूड़ी ফেলাইয়া দেন। (৩) ধোপা-নাপিত বন্ধ রাখেন। (৪) ভিক্ষা দেওয়া বন্ধ রাখেন। (৫) গঙ্গাস্নান করেন। মরণশৌচে—“কাছা” গ্রহণ, নগ্নপদ হওন, শ্রাদ্ধাদিকরণ-প্রভৃতি অনুষ্ঠিত হইয়া থাকে। একে একে উপযুক্ত আচরণগুলি गधक '5ांद्र कथांबू उांएगiानां कब्रिद। আমাদের দেশে, দ্বিজদিগের জন্য দশ রাত্রের ও তাদোেতর বর্ণের জন্য বেশী দিন ধরিয়া অশৌচাগ্রহণের রীতি আছে। এক্ষণে জিজ্ঞাত হইতেছে এই-সর্ব্বতাগী, ভিক্ষাজীবী, লিম্পূহ ব্রাহ্মণের কি নিজেদের সুবিধার্থ দশ রাত্রি অশোচের । বাবস্থা করিয়াছিলেন ? আর ব্রাহ্মণেতার বর্ণদিগের উপর আধিপত্য দৃঢ় করিবার উদ্দেশ্যে তাহাদিগের জন্য এমন কি মাসাধিককালাশৌচ নির্দেশ করিয়াছিলেন ? স্বার্থম্বেৰী श्रुटीब्रांन् श्रांड्रोब्रा श्रांशरे बनून नl cकन, स्त्रांगांब्र भष्म cग ভাব স্থান পায় না। যে সমাজের এক দিকে বেদ-বেদান্তউপনিষদ প্রভৃতি আলোচিত হইত, আর যাহার অপরাংশে অহৰ্নিশ দণ্ডের ভয় প্রদৰ্শন করিয়া। তবে স্বাস্থ্য নীতির অনুসরণ করান সম্ভবপর ছিল, সে সমাজে ব্রাহ্মণের চরম । উন্নতি লাভ করিয়াছিলেন এবং অপর সাধারণে ঘোর মূঢ় ছিল, এৰূপ কথা বলা অঙ্গায় নহে। যাহারা আমার এরূপ যুক্তির বিরুদ্ধে কণা বলিতে চাহেন, আমি তাহাদিগকে বর্ত্তমান শিক্ষিত সমাজের সহিত অপরাপর বঙ্গদেশৰাসীর । তুলনা করিতে বলি। ব্রাহ্মণের ইচ্ছা করিয়া-ঘোর স্বার্থ sDTB DB DBBDBDY DS LLLY YD DD BBBO DDDS S DDBDDB DBB DDBDBD DDDD DDD করিয়া বাকী বাঙ্গালীকে মুর্থ করিয়া রাখেন নাই। দেশে যখন ওলাউঠা, প্লেগ প্রভৃতির প্রকোপ বাড়ে, তখন শিক্ষিত সমাজ অপেক্ষা নিরক্ষর ব্যক্তিরাই বেশী ভুগিয়া পাকে ; তাহার কারণ, শিক্ষিত বাক্তিরা অতি সামান্য সতর্কতা अवलवन कब्रिएलझे जश्ख cब्रांशभूख श्छेड आंदब्रन निब्रकब्र, ব্যক্তিকে পরিস্কৃত করা যত কষ্টের, পরিকৃত রাখা ততোইধিক কষ্টের, এই কারণে তাহারা অত ভুগিয়া থাকে। এই কথাগুলি যদি বেশ মন দিয়া বুঝিয়া থাকি, তবে আমরা সহজেই বুঝিব, ব্রাহ্মণদিগের বেলায় কেন দশ দিন এবং অপরের বেলায় কেন ১৫ অথবা ৩০ দিনের ব্যবস্থা ছিল। এক্ষণে প্রশ্ন হইতে পারে, এত সংখ্যা থাকিতে - দশ দিনেয় कभ श्रदशोऽ श्य ना cकन ? बांशब्रा त्रिकि९नांनायजब कि জানেন, তাহারা ইহার কারণ - সহজেই অনুমান করিতে পরিবেন। যে কোনও সংক্রামক ব্যাধির সংস্পর্শে আসিবামাত্রই সেই ব্যাধি আক্রমণ করে না ; পরন্তু তাহার বিষ । দেহাভ্যন্তরে উপ্ত হইতে সময় লয়। এইরূপে কোনও विष » नि, cकांन७ विश्व १ नि, cकांन७ विष ••२ त्रिन गाश्च न । तावब्रर्षं ब्रांषिवांब्र शविषांब्र यश्छ७ १फ़्फ़्.ऊ+ श्निाव यछे अछछे ८बांश श्य, गन हिनब्र जछ अभीष्काण নির্দিষ্ট হইয়াছে। অতএব বেশ বুঝা যায় যে, ব্যাধির গুপ্ত । বস্থার কালানুসারে - সমাজের সর্বাপেক্ষা উন্নতবর্ণের জন্য দশ দিবস ও নিরক্ষর মলিনতা-দীনতা দুষ্ট ব্যক্তিগণের পক্ষে थकशांगकांग अनोष्त्र बछ निर्किंडे रहेवांटह। फ्रांडेनकागौगक्रिय शक्षिांतर क्रुड बावंश रज्ञ स्त मरे।