:[ ঐতারিণীপ্রসাদ জ্যোতিৰী লিখিত। ] रेडिशन ও জনশ্রুতি जन्ौड वर्ग हटड अनैौड अडि विद्ध वृक्षांचक्रध्रं । हैश মর্ত্যধামের বন্ত নহে। এ পর্যন্ত পৃথিবীতে যত শাস্ত্রের স্মৃষ্টি হইয়াছে, তন্মধ্যে সঙ্গীতের সহিত কোন শাস্ত্রেরই তুলনা হয় না। এই শাস্ত্র অব্যক্ত বস্তু প্রত্যক্ষ দেখাইতে সমর্থ হয়। কোন সময় কোন মহাত্মা বা কোন দেবতা যে जछनभानांदभांश्निो (यछे विचा श्रृंशिौण्ड जानबन कब्रिब्राছিলেন, তাহা নিরূপণ করা দুঃসাধ্য। ইতিহাসপাঠে জানা शब्र, श्रृंथिौद्ध जांगिकांग हरेडरे (रे शांश नडा, अनडा, সকল সমাজেই প্রচলিত হইয়া আসিতেছে। যখন মানবজাতির মধ্যে অক্ষর বোধ হয় নাই, তাহার পূর্ব হইতেই এই শাস্ত্র uBDS DDBD DDD SDBBBD BB DBB uDB DBD হইয়াছে। ব্রহ্মার উৎপত্তির সঙ্গে সঙ্গে প্রণবের সহিত সঙ্গীত বেদমাতার কণ্ঠ হইতে প্রথম উৎপন্ন হইয়াছিল; उथन हैडिशएनब्र अग्र श्व नाश्। cनवांशिष्णव भशरगद বলিয়াছেন, আমি সঙ্গীত বা নাদ হইতেই উৎপন্ন হইয়াছি। সেই মহান সঙ্গীত যে কত বড় বস্তু, তাহা নিরূপণ করা DDB BY DDD DDD BDB BB DBDBDD DBBBS ছিলেন, “সঙ্গীতশাস্ত্রের যাবতীয় জ্ঞাতব্য বিষয় আমি • শিক্ষা করিয়াছি ; আমার মত সঙ্গীতশাস্ত্রে প্রাজ্ঞ, দেবতা বা ঋষিशिबू भाषा अांब cकश्रे नारे।” अडीगैी डांवान् विजू নারদের অহঙ্কার মনে মনে জানিতে পারিয়া, উহাকে সঙ্গে করিয়া ভ্রমণচ্ছলে দেবলোকে গমন করিলেন এবং তথায় একটি বিস্তৃত গৃহমধ্যে প্রবেশ করিয়া দেখিলেন, বহুসংখ্যক পুরুষ ও স্ত্রীলোক হস্তপদাদি ভগ্ন অবস্থায় গতিশক্তি রহিত হইয়া রোদন করিতেছে। তখন দুরবস্থার কারণ জিজ্ঞাসিত হইলে তাহারা বলিল, “আমরা দেবাদিদেব মহাদেবকীর্তৃক সৃষ্ট রাগরাগিণী । সঙ্গীতবিদ্যায় অনভিজ্ঞ নারদ নামক একজন মুনি অসময়ে ও অশাস্ত্রমতে আমাদিগের লইয়া আলাপ করাতে, আমাদিগের এই প্রকার অঙ্গভঙ্গ ও দুৰ্দশার কারণ হইয়াছে এবং সেইজন্যই আমরা রোদন করিতেছি ; পুনরায় মহাদেব স্বয়ং বা অন্য মহাপুরুষ যথাশাগ্রামত রাগরাগিণীর আলাপ না করিলে আর আমাদের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সম্পূর্ণ পুষ্ট ও আমরা সর্ব্বাঙ্গসুন্দর श्रेड आदि मा किचा पदेशब६कथा९१षनाश्रभन कब्रिटङ পারিব না।” মহাত্মা নায়দখাবি জানী, সুতরাং জানিবলৈ আপনার অপরাধ ও ভগবানের করুণা বুঝিতে পান্বিয়া, ভগবান বিষ্ণু ও মহেশের স্তবস্তুতি করিতে প্রবৃত্ত ধলৈন। বিষ্ণুকর্তৃক তাহাদিগের . পূর্বকালের ইতিহাস অতি দুজে, কল্পনার ব্যাঘাতে পদে পদে আসল কথা প্রকাশ পায় না। অম্মদেশে সঙ্গীতশাস্ত্র যে অতি প্রাচীন, তাহা অনেক স্থলেই জানিতে পারা যায়। পূর্বকালে শুম্ভনিশুম্ভের যুদ্ধ ও রামরাবণের যুক্ত বর্ণনাকালেও গীতবাদ্যের বর্ণনা আছে। রাজা যুধিষ্ঠিরের রাজত্বকালেও সন্ত্রান্তবংশের কুলকন্যাগণ নৃত্য ও গীতবাস্থ্যাদি শিক্ষা করিয়া সমাজে প্রশংসা লাভ করিতেন । বিরাটের গৃহে অর্জন বৃহন্নলারূপে তদীয় কন্যার সঙ্গীতশিক্ষক ছিলেন। যুরোপের সর্বপ্রাচীন ট্রয়ের যুদ্ধেও সঙ্গীতबांछानि ७ध5लिड हिण। भूबांडन औकछांडिब्र भक्षा e আর্য্যদিগের মধ্যে সংস্কার ছিল যে, দেবতারা এই সঙ্গীতবিদ্যার সৃষ্টি করিয়াছেন। অদ্যাপি গ্রীকদিগের মধ্যে একটি প্রাচীন প্রবাদ আছে-একবার নীলনদ প্লাবিত হইয়া যায়, তাহাতে অনেক কচ্ছপ, মৎস্যাদি জলজন্তু প্রভৃতি তটে নিক্ষিপ্ত হয়, তৎপর একটি কচ্ছপের মাংস ক্রমশঃ গলিত ও স্বলিত হইয়া যাইলে কেবল তাহার খোলের মধ্যে তাহার শিরাগুলি BDDD DDB BuBB BLBBDBD S sD DB BB DDDDDB BDBDS তটো ভ্রমণ করিতেছিলেন, হঠাৎ সেই খোলের উপরে তাহার পদ পতিত হয় ; তৎক্ষণাৎ সেই কচ্ছপের শিরা হইতে সুস্বর নিৰ্গত হওয়ায়, তিনি তাহ বাজাইতে লাগিলেন। তাহতেই প্রথমে “লায়ার’ নামক বাদ্যযন্ত্রের সৃষ্টি হইয়াছিল। লায়ার আদর্শ করিয়াই প্রাচীনকালের হার্প ও ইদানীং নানাবিধ ऊाब्रयूङ यज्ञान्नि ऋष्टि श्हेब्राटछ । . রামশিঙ্গা বহুকালাবধিই আমাদিগের দেশে বা সকল দেশেই প্রচলিত আছে। মহিষ অথবা গরুর শৃঙ্গ শূন্যগর্ভ করিয়া বাজাইবার রীতি সর্ব্বত্রই দেখিতে পাওয়া যায় । মহাদেব শিঙ্গা, তানপুর ও ডাম্বুর বাজাইতেন, ইহা ব্যতীত তাহার। আর কোন যন্ত্র নাই, গণেশ মৃদঙ্গ ৰাজাইতেন, শ্রীকৃষ্ণ বেণুবান্তে বিশারদ ছিলেন, জননী বীণাপাণির হাতে একমাত্র বীণাই দেখিতে পাওয়া যায়, সুতরাং সকল দেবদেবীই বাদ্যযন্ত্র ব্যবহার করিতেন। সঙ্গীত ও বাদ্যযন্ত্র ষে সাধনের সামগ্রী, ইহার পরিচয় ইহাতেই সাধারণে বুঝিতে পারিাবেন। মনোমুগ্ধ ও আয়ত্ত করিবার জন্য এমন সমগ্রী আর কিছুই হইতে পারে না, ইহা সর্ব্ববাদিসন্মত । । প্রাচীনকালে মিশরদেশে এক প্রকার ঢাক ব্যবঙ্গত হাইত; মিশরের লোকেরা লায়ার ও এক প্রকার বঁাশী বাজাইত। সুন্দরী ক্লিওপেটার সময়ে গীতবাস্থ্যাদি বিশেষ ৰিস্তায় হইছিল। . ব্যাবিলনেও এই গীতৰন্তের বিশেষ DD DDD SSgB Bu EEDB uBB BB EEDDJ
