পাতা:অনাথ আশ্রম - ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ.pdf/৫৪৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তার তীরে এ ইটালী, নাই সেথা রোম, 1 বেত্রধর নিরুপায় পাছু পাছু যায়, " সুরি ধার বেড়ে তাঁর আছে মুচি ডোম। । আর এক বরবরে তখন দেখায়। ] যেমন ডোমের নাম শুনে কাননিকা, ; দুঃখিনী এ ভারতের দরিদ্র সস্তান, : কৰ্ষিত-কাঞ্চন কান্তি হয়ে গেল ফ্রিকা। এ উৎসর্গ তাদের তীরে করেছে যে প্রাণ, । ভাব বুঝি বেত্রধর অন্য দিকে যায়, ! নৈতিক এ সন্ন্যাসীর হ'তে সন্ন্যাসিনী ছল ছল চােখে রাজা ফেল ফেল, চায়। ; ইহার গলায় মালা দিবে কি কাননি ? অন্য মঞ্চ পাশে তবে লইয়া কুমারী, • ; সন্ন্যাসীর নাম শুনে করনাক মনে, বেত্রপর বলে তারে সম্বোধন করি,- " | সারাটি বছর ইনি ভ্রমেন কাননে! এই যে দেখিছ বালা পুরুষপুঙ্গব সন্ন্যাসিনী নাম বটে করিবে ধারণ, পা হইতে মাথা এর উচ্চশিক্ষা সব । } হবেনাগো পদব্রজে করতে ভ্রমণ, । উচ্চশিক্ষা চীদ মুখে, উচ্চশিক্ষা দাঁতে, যাপিতে হবে না নিশি নীলাকাশ হলে, উচ্চশিক্ষা रुड, उांद्र ठ5भिश् १6ड । * তিতিতে হবে না। কতু বরষার জলে, দয়া করে দাও যদি এর গলে মালা i বনে বনে পথে পথে অনাহারে থাকি ভূগিতে হবে না কভু বিরহের জ্বালা । । খাইতে হবে না কভু কষা আমলকী ! तिः (Zऊङ् दि भेन्न दि ब्र्भ* ** গান গেয়ে ভিক্ষ-ঝুলি কমণ্ডলু করে সকল সময় তুমি রবে সাথে সাথে । ফিরিতে হবে না কভু গৃহস্থের দ্বারে । প্রাণেশ বিদেশে যদি যায় কাননিকা, পাবে তুমি বড় বাড়ী, বড় জুড়ী গাড়ী, তথাপি হবে না। তুমি প্রোষিতভাণ্ডুকা । পরিতে পাইবে তুমি রাঙা রাঙা শাড়ী । সভায় সমিতি-গর্ভে বিজন কাননে, বর পানে অল্প চেয়ে মৃদু হাসি হাসি নৈনিতাল সিমলায় অথবা লণ্ডনে, ! বোত্রধরে সম্বোধিয়া কহিলা রূপসী মান্দ্রাজ বোম্বাই কিম্বা ইলোর-গহবরে, “বড়ই বিস্মিতা আমি তোমার কথায় পারিসে প্রান্তরে কিন্ধ মনুমেন্ট শিরে, { উপাৰ্জন কিলো হয় দরিদ্রসেবায় ? যৌথ রূবে গুণমণি, তুমি রবে। ধনি- ! গাড়ী জুড়ী বাড়ী কোথা পেলে বল ত্বরী, প্রফুল্লা নলিনী রূবে দিবস রজনী । যক্ষের কি ধৰ্ম ঘরে আছে ভারা ভাৱা ? “স্বামী সঙ্গে রব যদি नि*ि तिन् भन्भ নতুবা ভিখারী ভজি’ কার ভরে পেট । কখন করিব আমি বিরহের গান ? কথা শুনে লাজে বর মাথা করে হেঁট । কখন লিখিব পত্র প্রাণেশ বলিয়া, এই স্বয়ম্বর কথা অমৃত-সমান, অবসাদে শয্যাপরে পড়িব ঢলিয়া ? ! দ্বিজ নরোত্তম গায় দেখে পুণ্যবান । , কবিতা ভুলিয়া যাব, ভুলে যাব গান, : । হাতে মনোহর মালা উধাও চলিল বালা, ভুলে যাব দীর্ঘশ্বাস, ভুলে যাব মান।” কত বর পার হয়ে যায়! এই বলে অতি মুঠ শিল্প নােয়াইয়া | কালেক্টর মেজেষ্টির কত জঙ্গ ব্যষ্টি গজেন্দ্রগমনে বলা চলিল চলিয়া। " কেহ সে হৃদয় নাহি পায় । ।