পাতা:অনুবর্তন - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৪৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অনুবর্তন S8 এমন সময়ে একটি ছাত্রকে মিটিংয়ের ঘরের মধ্যে উকি মারিতে দেখিয়া হেডমাষ্টার ধমক দিয়া বলিলেন-কি চাই ? এখানে কেন ? ? ছাত্রটি মুখ কঁচুমাচু করিয়া বলিল-স্যার, ফোর্থ ক্লাসের ধীরেনের চোখে বল লেগে চোখ বেরিয়ে এসেছে नक हलझे लाकाश्घ्रा टटिहलम । হেডমাষ্টার বলিলেন-চোখ বেরিয়ে এসেছে, কোথায় সে ? সকলে নীচের তলায় ছুটিলেন । স্কুলের বারান্দায় একটা তেরো চোদ্দ বছরের ছেলেকে শোয়াইয়া আরও অনেক ছেলে ঘিরিয়া মাথায় জল দিতেছে, বাতাস করিতেছে। হেডমাষ্টারকে দেখিয়া ভিড় ফাকি হইয়া গেল। সত্যই চোখ বাহির হইয়া আধা ইঞ্চি পরিমাণ ঝুলিয়া পড়িয়াছে। বীভৎস দৃশ্য ! তখনই মেমসাহেব খবর পাইয়া আসিয়া ছেলেটিকে কোলে লইয়া বসিল । সাহেব দারোয়ানকে ছেলের বাড়ীতে পাঠাইয়া দিলেন-বাড়লোকের ছেলে, বাড়ীতে মোটর আছে। মোটর আসিতে দেরি দেখিয়া সে স্কুলের ছেলেদের সঙ্গে বল খেলিতেছিল,-তাহার ফলেই এ দুর্ঘটনা। দেখিতে দেখিতে ছেলের বাড়ীর লোক মোটর লইয়া ছুটিয়া আসিল । তার পুর্বেই স্কুলের পাশের ডাঃ বহু হেডমাষ্টারের আহবানে আসিয়া ছেলেটিকে প্রাথমিক চিকিৎসা করিতেছিলেন। । ছেলের বাবা, হেড মাষ্টার ও ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ কৰিয়া ছেক্সেকে মোটরে মেডিকেল কলেজে লইয়া DBS BB BDDBDS DBDDBD DBD DDD DBBDS iBBB D S BDBD DDDB বিনোদবাবুকে যাইতে হইল। পরের কয়দিন হেডমাষ্টার নিজে এবং আরও তিন চার জন মাষ্টার হাসপাতালে গিয়া ছেলেটিকে দেখিতে লাগিলেন। যে চোখে চোট লাগিয়াছিল, সে চোখটা অস্ত্র করিয়া বাহির করিয়া ফেলিতে হইল-তবুও কিছু হইল না। ছেলেটির অবস্থা দিন দিন খারাপের দিকে যায়। মেমসাহেৰ প্রায়ই গিয়া বসিয়া থাকে, সাহেবও এক আধা দিন অন্তর যান, নায়াণবাৰু টুইশানি ফেরত প্রায় রোজই যান। একদিন বিকালে হেড মাষ্টারকে দেখিয়া ছেলেটি কঁাদিয়া ফেলিল। তখনও y