পাতা:অন্ধকারের আফ্রিকা.djvu/১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

. . . . টাংগার পথে YS না। শেষটায়ু আমিও স্বরূপ ধরলাম। তোমার আইন তোমার কাছে রাখ, নতুবা মেরে হাড় ভেংগে দেব, যখন বললাম তখন লোকটার চৈতন্য হল। চেকার আত্মাকে “কংগ্রেসী” বলে গালি দিয়ে গাড়ী ত্যাগ করল। ঠিক সন্ধ্যার সময় গাড়ী সিসেল বাগিচার ভেতর দিয়ে কুল মানজার ষ্টেসনে গিয়ে পৌছল। তখন বৃষ্টি পড়ছিল প্রবল বেগে । তারু আমাকে ষ্টেসনে বসিয়ে স্থানীর ধরমশালায় গিয়ে স্থান করে এল। আমি যথাসময়ে পৌছে ধরমশালায় উপস্থিত হলাম। তারু আমার সুখ-সুবিধার ত্রুটি করল না। পরের দিন সকালবেলা আমরা গ্রাম বেড়াতে বের হলাম। গ্রামে প্রায় দোকানদারই ভারতীয় আগা খানী মুসলমান। তারা হিন্দুদের মতই নানারূপ অন্ধ ধারণা পোষণ করে, সেজন্যই অনেকে নীলপদ্ম সম্বন্ধে নানারূপ গল্প বলতে লাগল। কেউ বলে পাহাড়ের উপর হতে নীলপদ্ম বাতাসে ছিড়ে নিয়ে আসে। আর কেউ বলে নীলপদ্ম কুল মানুজার পর্বতের উপরে একটি সরোবরে জন্মে, যারা পুণ্যাত্মা তারাই নীলপদ্ম দেখতে পায় অন্য কেউ দেখতে পায় না। আমি নীলপদ্ম দেখার আর চেষ্টা করলাম না । এখানকার প্রায় লোকই সামনের দাঁতগুলিকে বিড়ালের দাতের মত ধারাল করে। এদের দাত দেখেই অনেকে রামায়ণ সৃষ্টি করে ফেলে। সংবাদ নিয়ে জানলাম এটা এদের একটা ফ্যাশান মাত্র। এখানকার BBDB ODLDB BDBBLD DDuD DBDBD DBEB BD BDBi uBLD D ক্রমাগত বৃষ্টি হওয়ার জন্য পাহাড়ে উঠা অসম্ভব হয়েছিল। সাড়ে সাত হাজার ফুট একদম খাড়া পাহাড়জি উঠা বড় সোজা। কথা নয়। পাহাড়ের অগ্রভাগ তখনও বরফে ঢাকা ছিল অথচ প্তাহাড়ের নীচে অনবরত ট্রপিক্যাল বৃষ্টি হচ্ছিল। জন কয়েক জার্মান