अश्रु विन्ध्रप्शल श्रल बलिज-cकांन् थाऊांश ? छूभि कि कौन—আমি তোমাদের বাড়ী সেদিন দুপুরে যাইনি বুঝি ? তুই ছিলিনে, খুড়িমার সঙ্গে কতক্ষণ ব’সে কথা বললাম। কেন, খুড়িমা তোকে বলে নি ? তাই দেখলাম তোর বইএর দপ্তরে তোর সেই রাঙা খাতাখানায় কি সব লিখিচিস-আমার নাম রয়েচে, আর দেবী সিং না কি একটা অপু লজ্জায় লাল হইয়া বলিল-ও একটা গল্প। —কি গল্প রে ? আমায় কিন্তু পড়ে শোনাতে হবে। পরদিন রাণী একখানা ছোট বঁাটানো খাতা অপুর হাতে দিয়া বলিলএতে তুই আমাকে একটা গল্প লিখে দিস-একটা বেশ ভাল দেখে। দিবি তো ? অতসী বলছিল তুই ভাল লিখতে পারিস নাকি । লিখে দে, আমি অতসীকে দেখাবো । অপু রাত্রে বসিয়া বসিয়া খাতা লেখে। মাকে বলে-আর একটা পলা তেল দাও ন মা। এইটুকু লিখে রাখি আজ। তাহার মা বলে-আজ রাত্তিবে আর পড়ে না—মোটে দু’পলা তেল আছে, কাল আবার রাধবো কি দিয়ে ? এইখানে রাধছি, এই আলোতে বসে পড়। অপু ঝগড়া করে। মা বলে-এঃ, ছেলের রাত্তির হলে যত লেখা-পড়ার চাড়-সারাদিন চুলের টিকিট দেখবার যে নেই। সকালে করিস কি ? যা তেল দেব না। অবশেষে অপু উচ্চনের পাডে কাঠের আগুনের আলোয় খাতাখানা আনিয়া বসে। সর্বজয়া ভাবে-অপু আর একটু বড় হলে আমি ওকে ভাল দেখে বিয়ে দেবো। এ ভিটতে নতুন পাকা বাড়ী উঠবে। আসচে বছর পৈতেটা দিয়ে নি, তারপর গাঙ্গুলী বাড়ীর পুজোট মদি বাধা হয়ে যায় • • •চার-পাচদিন পরে সে রাণীর হাতে খাতা ফিরাইয়া দিল। রাণী আগ্রহের সহিত খাতা খুলিতে খুলিতে বলিল-লিখেচিস ? অপু হাসি হাসি মুখে বলিল-দ্যাথো না খুলে ? রাণী দেখিয়া খুশির স্বরে বলিল-ও অনেক লিখেচিদ যে রে! দাঁড়া অতসীকে ডেকে দেখাই । অতসী দেখিয়া বলিল-অপু লিখেচে না আরও কিছু-ইস! এ সব বই দেখে লেখা । অপু প্রতিবাদের সুরে বলিল-ই, বই দেখে বই কি ? আমি তো গল্প বানাই-পাটুকে জিজ্ঞেস ক’রে দিকি অতসী-দি ? ওকে বিকেলে গাঙের ধারে ব’সে বসে কত বানিয়ে বানিয়ে গল্প বলিনে বুঝি ? BB DBDDDYD DS BBBBD S BB DS qq iBD DDBDDD BBBD S
