পাতা:অপু-পথের পাঁচালী-অপরাজিত.pdf/৬৯৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

BDBBD DB DDD S S yB BDD DDS DDDBD DBDD BDBB BBDB D তুমি । কিছুতেই শুনলেন না। আমি বললাম-উঠোনের ধারে জল দি তোমায় । বাথরুমে নাই বা নাইলে। বাথরুমে স্বান করতে একদম ভালবাসতেন না। উনি । আমাদের ঘরের সামনের চওড়া সিড়িগুলোতে বসে স্মান করতে বলেছিলাম। আমি । উনি বললেন--কিছু হবে না ! যাব। আর আসব। তখন কিছু হল না। দুপুরে ভাত খেতে বসেছেন, তখন ধলভূমগড় রাজবাড়ি থেকে নিমন্ত্রণ করে গেল টি-পার্টির। উনি খুন্সী হয়ে বললেন-যাব ঠিক, বঙ্কিমবাবুকে গিয়ে বল। দু-এক জন কাকে আরও নিমন্ত্রণ করতে বললেন। তখনও জানি না, কি আছে আমাদের কপালে। একটু ঘুমিয়ে পড়েছিলাম আমি। ঠাকুরপোর ডাকে ঘুম ভাঙল-দাদা কি সাজে যাচ্ছেন উঠে দেখ বৌদি। আমার দুরন্ত অভিমান হল। আমার কি একটুও ইচ্ছে করে না। উনি ५धकहे नांकून ? আমি চুপ করে রইলাম। উনি হয়ত বুঝলেন আমার অন্তরের অভিমান। তাই বললেন--দাও কি দেবে। কি হবে সাজলে-গুজলে ? দুখান হাত বেরুবে আমার ? সেইদিন--আর তারপর তিন দিনের দিন ওঁকে মহাযাত্রায় সাজিয়ে দিয়েछिनाभ। আপনাদের আশীর্বাদে বাবলু “কাজিল’ লিখেছে। আজ সকলের সঙ্গে ওঁর আশীৰ্বাদও বাবলুর মাথায় ঝরে পড়ুক । বাণভট্টের পুত্র ভূষণভট্ট অসমাপ্ত ‘কাদম্বরী’ শেষ করেছিলেন। বাবলুর হাতে “কাজিল’ প্রাণময় হয়ে উঠুক। এই আমার মঙ্গলময়ের প্রতি প্রার্থনা। ब्रम बटून्ग्रां°iांथप्रांझ