পাতা:অপু-পথের পাঁচালী-অপরাজিত.pdf/৮০৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কোনো মেয়ে তার প্রেমিককে উদ্দেশ্য করে চিঠিগুলি লিখছিল। চিঠির নিচে লেখা-ইতি তোমার মিতা’। সম্বোধনেও ‘প্রাণের মিতা’। কাজেই মিতা তার নাম নয়। এদের ডালোবাসা পরিণতি লাভ করে নি, চিঠি ফেলে দেওয়া থেকে তা বোঝা যাচ্ছে । একটিতে লেখা-তোমাকে অনেকদিন পরে দেখলাম। মনটা আনন্দে নেচে উঠলো। সত্যি, আজ সকাল থেকে DD DDD DD DBBBBDSS SBDD BuB SBBDBS D DBD BDBDBDBDS BDB থেকে অনেক বেশী পেলাম। ভগবানের কাছে প্রার্থনা করি, তোমাকে সারাজীবন যেন এমনি করেই পাই। ইতি-তোমার মিতা। আর একটিতে—তুমি চলে গেলে, কিন্তু একবারও তো বললে না-যাচ্ছি। হয়তো তোমার ভুল হয়ে গেছে, হয়তো তুমি দেখো নি। দরজার পাশে আমি দাড়িয়েছিলাম তোমার পছন্দসই সেই ডুরে-শাড়ীটা পরে। আমার এক বন্ধু বলেছিল, ভালোবাসলে দুঃখ পেতে হয়। আমার ভাগ্যে তাই আছে। সারাজীবন হয়তো কেবল দুঃখই পাবো। কেন যে এমন ভুল করলাম! ইতি-তোমার অবুঝ মিতা। অন্য কেউ পড়লে হয়তো মনে মনে বিরাট এক গল্প তৈরী করে নায়িকার দুখে সন্ধ্যেটা মূহ্যমান হয়ে কাটাতো। এক বছর আগে চিঠিগুলি পড়লে আমিই অচেনা মেয়েটিব। কথা ভেবে ঘণ্টা দুই কাটিয়ে দিতাম। কিন্তু আজি আমার মনে এক উল্টো প্রতিক্রিয়া হলো । বাইরে থেকে বাতাস এসে বার বার টেবিল-ল্যাম্পের আলো কঁাপিয়ে দিয়ে দেওয়ালের ক্যালেণ্ডারের পাতা নিয়ে খেলা করছে, বাড়ির সামনে শস্তৃপাগলা এসে প্রতিদিনের মত খোচা খোচা দাড়িওয়ালা মুখ তুলে টানা-ম্বরে বলে যাচ্ছে-ভাত খাবো ভাত খাবো, ভাত-ভাত-ভাত ! পাশের বাড়ীর ছাদে কে দুমদুম করে কয়লা ভাঙছে। এর মধ্যে আমার মনে বিচিত্র অসন্তোষের ঝড়। চিঠিগুলোর প্রেরক এবং প্রাপককে যেমন আমি কোনোদিনই জানতে পারবো না, তেমনি আমার প্রশ্নের উত্তরও আমি কোনোদিন পাবো না। আমার অস্থিরতার সঙ্গে চিঠির ব্যাপারটা হঠাৎ মিলেমিশে এক হয়ে গেল। বাতি নিভিয়ে দিতেই তাহাদের ছায়া নিয়ে একরাশ জ্যোৎস্না লুটিয়ে পড়লো মেঝের ওপরে। বাতাস বাইরে গাছগুলোকে ধরে খুব করে একে একবার বাঁকিয়ে দিয়ে গেল। বাতিটা থেকে BDDBDDB BB DBDD KZ DDBBDSDDB DBLLDB DBD DBB BDB মেঝোয় জ্যোৎস্নার ফালি । আমার মাথার ভেতরে চেতনাটা অতীতকে ভালোবাসে, নাম-না-জানা ফুলের গন্ধে ভারাক্রান্ত অতীতের সন্ধ্যেগুলোয় ফিরে BDBDB uuYBD BBBBD EBYY S Bu DDDSDDDD BB DBD DS DBD DBBBB D DBDBB BDD DDD DBDDuBDD BBBD BDB $ እb”