রাজকাহিনী
- রাজকাহিনী’র প্রথম খণ্ড প্রকাশ করেন হিতবাদী লাইব্রেরী, ১৯৯৯ ঐীস্টাবো। প্রথম খণ্ডের অন্তর্গত ছিল : শিলাদিত্য, গোহ, বাপ্পাদিত্য, পদ্মিনী। বইটির দ্বিতীয় খণ্ড ছাপা হয় ১৯৩১ খ্রীস্টাৰে । প্রকাশক ছিলেন গ্রন্থবিহার। এই খণ্ডের অন্তর্গত হয় : হাম্বির, হাম্বির (রাজ্যলাভ ), চও, রানা কুম্ভ, সংগ্রামসিংহ। পরে থওছুটি একসঙ্গে প্রকাশ করেন সিগনেট
○○河l গ্রন্থভুক্ত হবার আগে ‘রাজকাহিনী'র কাহিনীগুলি বিভিন্ন সাময়িক পত্রে প্রকাশিত হয়। এই প্রসঙ্গে ভ্রষ্টব্য, ভারতী ১৩১১ বৈশাখ জ্যৈষ্ঠ শ্রাবণ আশ্বিন, ভারতী ১৩১৫ বৈশাখ ভান্দ্র আশ্বিন, পার্বণী ১৩২৫, রংমশাল ১৩২৭ ও বুংমশাল ১৬২৮ । 多 ১৯৪৭ খ্রীস্টাব্দে “রাজকাহিনী'র গুজরাটী অনুবাদ প্রকাশ করেন আমেদাবাদের কমল প্রকাশন মন্দির, অম্বুবাদ করেন রমনলাল সোনী । ভূতপতরীর দেশ ইণ্ডিয়ান পাব্লিশিং হাউস ১৯১৫ খ্রীস্টাৰে 'ভূতপতীর দেশ' প্রকাশ করেন। ’জোড়াসাকোর ধারে’ বইটির এই বর্ণনাংশ এ-প্রসঙ্গে উল্লেখযোগ্য ঃ পুরীতে অনেক দিন আছি, ভেবেছি সব আমার নখরূপণে একদিন হাটতে হাটতে চক্রতীর্থ পেরিয়ে গেছি সমূত্রের ধার দিয়ে, রাস্ত ছাড়িয়ে ৰালির উপর ধপাল ধপাস করে চলেইছি। কত দূর এসে পড়েছি কে জানে। হঠাৎ চটকা ভাঙল, দেখি স্বৰ্ষাস্ত হচ্ছে। যেদিকে চাই চতুর্দিকে ধু ধু বালি। না নজরে পড়ে জগন্নাথের মন্দির, না রাস্তা, না কিছু। শুধু শব্দ পাচ্ছি সমূত্রের। কোনদিকে যাব ঘোর লেগে গেছে। তারা ধরে চলব, তারও তো কোনো জ্ঞান নেই। একেবারে স্তম্ভিত । শেষে সমুদের শৰ গুনে সেইদিকে চলতে লাগলুম। খানিক বাদে দেখি এক বুড়ি চলেছে লাঠি হাতে ; বললে, ‘কোথায় যাচ্ছ ? বললুম, 'চক্রতীর্থে’। ভাবলুম চক্রতীর্থে পৌছতে পারলেই এখন যথেষ্ট। বুড়ি বললে, ‘তা ፴ግር