পাতা:অভাগী (তৃতীয় খণ্ড) - জলধর সেন.pdf/৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

t उाख्छाी আমার প্রাণ অধীর হ’য়ে গেল। তাকে নিয়ে যে কি করব ভেবে পেলাম না । পুরো একটা সপ্তাহ সেই মায়ার বন্ধনে কেটে গেল। স্বামীজির নির্দিষ্ট কর্ত্তব্য-কর্ম্ম আমি সেই সাতদিন অবহেলা করলাম। স্বামীজি কিন্তু একটী কথাও বল্লেন না ; বরঞ্চ রাণীর সেই ছেলে ভবশঙ্করকে আদরে-চুম্বনে একেবারে অধীর ক’রে তুলেছিলেন। কিন্তু সাতদিনের পরে কে যেন আমার প্রাণের ভিতর থেকে ব’লে উঠল, ও কি BDBDBYS S DDB KK DBS S BDDD S DDD DB SBBBD হ’য়ে উঠল। অমন মোহের বন্ধন অমানবদনে ছিন্ন ক’রে তাদের বিদায় দিলাম। একবারও মনে হ’ল না। তাদের কাছে, স্বৰ্গীয় সতীশকাকার কাছে, আমার কি অপরিশোধনীয় ঋণ। তারপর শুনবে ? রাণীরা চলে যাবার মাস ৩।৪ পরে হঠাৎ একদিন, তিনকড়িমামা এসে উপস্থিত হ’লেন । তিনি বল্লেন বড়-মাসীিমা কঠিন রোগে শয্যাগত ; ডাক্তারের বলেছেন তার আর বাচাঁবার আশা নেই। র্তার বড়ই ইচ্ছা জীবনের শেষ মুহুর্তে একবার আমাকে দেখেন। এই সংবাদ শুনে আমি ক্ষণেকের জন্য " জ্ঞানশূন্য হ’য়ে পড়লুম। বড়-মাসীিমা মৃত্যুশয্যায় আমাকে দেখতে চেয়েছেন - যেতেই হবে ; কিন্তু পরীক্ষণেই কে অলক্ষ্যিতে থেকে আমার প্রাণের মধ্যে দৈববাণী কয়ল, না-না, ও-পথ তোর নয়। আমি কঠিন পাষাণে, বুক বেঁধে বালুম DB DLL DBDDS BD DS qSKLK S S DD BD S DDg DBBDBB DSBBB BDD DDD S S S DLD