পাতা:অভিযাত্রিক - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৫৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*畿急 EfGiffs দিয়ে যায়, ঋমাটা দিয়ে যায়, লক্ষ্মীসরাইয়ের একজন শেঠজী চাল, আটা পাঠিয়ে দেয় মাসে মাসে । BBDBBBDB DLLBLD KDD DB uDuuDS S tu iLiBDS S DDDDS BBDDD কাছে বসে যত্ন করে খাওয়ালেন। রাত্রে শোবার বন্দোবস্তও, খুব ভালো না হ’লেও নিতাস্ত খারাপ নয় দেখলুম, একপ্রস্থ বিছানা এখানে অতিথিদের জন্যে মজুত থাকে, লক্ষ্মীসরাইয়ের শেঠজী তার ব্যবস্থা করেচেন। আমাদের cक नई अश्रविg४ श्'ल ना । হেমেন বললে, ভাই, রাত্রে মন্দির থেকে বেরুনো হবে না, বাঘের ভয় আছে ; মাতাজীকে না হয়। ভগবান রক্ষা করে থাকেন অসহায় মেয়েমানুষ বলে, আমাদের বেলা। তিনি আত খাতির নাও করতে পারেন তো ? অনেক রাত পর্যন্ত আমরা গল্প-গুজব করলুম। বনানীবেষ্টিত উপত্যকার নৈশ সৌন্দর্য দেখবার লোভ ছিল, কিন্তু হেমেন এ বিষয়ে উৎসাহ দিলে না। মাতাজীও দেননি। তবে ঘুমের মধ্যেও আমরা আশ্রমের পাশ্বস্থিত করনার বারি পতনের শবদ শুনেচি সারা রাত । সকালে আমরা বিদায় নিলুম। ফিরবার পথে আবার সেই বুদ্ধ নারিকেলের ছায়াস্নিগ্ধ উপত্যকার মাঝখানে দাডিয়ে আমরা চারিদিকে চেয়ে দেখলুম। অপূর্ব দৃশ্য বটে। শুনেছিলুম কাজরা ভ্যালিতে স্লেট পাথরের কারখানা আছে কিন্তু এখানে কোনোদিকে তার চিহ্ন পাওয়া গেল না । সামনের পাহাডটা টপকে এপারে আসতে প্রায় বেলা ন’টা বাজিলো । স্টেশন যখন আরও পাঁচ-ছ’মাইল দূরে, তখন ভাগলপুরের ট্রেন বেরিয়ে গেল । হেমেন বললে, আর তাড়াতাড়ি করে হেঁটে কি লাভ, এসে কোথাও খাওয়ায় ব্যবস্থা করা যাক। ট্রেন আবার সেই সন্ধ্যা-বেলা ।