পাতা:অভিযাত্রিক - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

बख्रिश्यांकि Set পাম্পাস তৃণভূমি-আকাশের নেশা, পথহীন পথের নেশা, অজানার উদ্দেশে ক্লাস্তিহীন যাত্রার নেশা ! অথচ কতটুকুই বা যাবো। আমরা উত্তরমেরু আবিষ্কার করতে যাইনি, যাচ্চি তো ভাগলপুর থেকে দেওঘর, বড়জোর একশো পচিশ কি ত্রিশ মাইল । কিংবা হয়তো তারও কম ! আসল কথা, মনের আনন্দই মানুষের জীবনের অস্তিত্বের সব চেয়ে বড় মাপ-কাঠি। আমি দশ মাইল গিয়ে যে আনন্দ পেলুম, তুমি যদি হাজার মাইল গিয়ে সেই আনন্দ পেয়ে থাকে। তবে তুমি-আমি দুজনেই সমান। দশ মাইলে আর হাজার মাইলে পার্থক্য নেই । YB BBB MLSBDLLY DBD DBD DLDDJYS DS DDD BO gBD পথ ধবা দেয় না । ঘর দুদিনের বন্ধন, পথ চিরকালের । জয়পুর ডাক-বাংলোয় পৌছে গেলুম আরও প্রায় একঘণ্টা হেঁটে । এখানে চৌকিদারকে ডেকে বললুম-বাপু, রঘুনাথ পাটোয়ারী কোথায় থাকে, তাব হাতে এই চিঠিখানা দিয়ে এসে তো । চিঠিখানা লছমীপুরের দেওয়ান দিয়েছিলেন পাটােয়ারীর কাছে আমাদেব সম্বন্ধে । চৌকিদার চলে যাওয়ার কিছু পরেই দেখি চার-পাঁচজন লাঠি-হাতে লোক সঙ্গে ক’রে জনৈক পাগডিবাধা, মেরজাই,আটা বৃদ্ধি এদিকেই আসচে । কাছে এসে লোকটি এক লম্বা সেলাম দিয়ে সামনে দাডালে। তারই নাম রঘুনাথ, বাবুরা স্বচ্ছন্দে থাকুন। ডাকবাংলোয়, সে এখুনি খাওয়া-দাওয়ার বন্দোবস্ত করে দিচ্চে। বিশেষ করে ডাকবাংলোতে রাত্রে পাহারার জন্যে লোক এনেচে সঙ্গে । -পাহারার লোক কেন ? -বাবুসাহেব, এই ডাকবাংলো জঙ্গলের ধারে মাঠের মধ্যে। লোকজন নেই কাছে-এখানে প্রায়ই ডাকাতি হয় । এক মাড়োয়ারী শেঠ এখানে