পাতা:অমর-ধাম - চন্ডীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অমর ধাম । কাছে গেলুম। তঁহাকে স - কথা খুলিয়া ধুলায় তিনি রাগে অধীর হইয়া বুলিলেন, আমি আর অমািন ছেলের মুখ দেপিল না, তাহার উল্কারের জন্য এক পয়সাও খরচ করিব না। তাহাকে চিরকালের জন্য ত্যাগ করিলাম। আমার যে সামান্য কিছু আছে সেগুলি কালই উইল করিয়া বাছপীদের জন্য রাখিয়া দিব । আমাকে আর তার কথা বলি ও না। তাকে ঐসব বড় লোকদের বাড়ীতে ঘুরিতে শত সহস্রাবার মানা করিয়াছি, সে ভাহা শুনে নাই। এখন তার প্রাণের ইস্নার পঞ্চাতেলি-স্যাঙাত্রা তাকে রক্ষা করুক গে। আমি আল না. এই কথা কয়টি বলিতে বলিতে দেখিলাম তাহার অংশ গণ্ড অন্তিক্রম করিয়াছে।” অপমানে ত্রিয়মাণ, তিরস্কারে সম্মাহন্ত, অমর কুমার মানুষের মত মাথা তুলিয়া প্রসন্নমুখে বলিল “বাবা ঠিক বলিয়DD DBBDB BBBBDuS DB Y BBk SDSD DDS BBDBDS SDSKBDD দোষ । তুমি যে আমার জন্য এত ফ্লেশ স্বীকার করেছ সেজন্য আমি কৃতঞ্জ। এখন তুমি যাও” । “সাগস্থক বািল, “আমি যাইবার আগে একটা কথা জানিয়া যাইতে চাই। প্রকৃত ঘটনা আমাকে বলিৰে কি ?” তখন অমরকুমার সিক্ত চক্ষে গুলোঙ্কের দিকে চাহিয়া বলিল, “ভাই! আমি ইহার কিছুই জানি না । গঙ্গনা গেল কি না, কেমন ক’রে গেল, কোথায় গেল, কে নিলে, ইহার কিছুই জানি না। ফলাফল যা হবার হো’ক, আমি খাটী এবং সেইজন্য নিশ্চিন্তু, আমার কোন দুঃখ বা ক্ষোভ নাই। তুমি বাড়ী যাও, মাকে “শাস্তু করগে, আমার জন্য ভাবিও না” । । . . . . বেলা সাড়ে দশটার সময় অমর কুমার আসামী রূপে আদালতে , aיל , "