পাতা:অমর-ধাম - চন্ডীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উপসংহার। গোবিন্দ বাবুর হৃদয় মনের অবস্থা এমনই হইয়াছে যে, বিচ্ছেদ । একবারেই অসহ্য হইয়া উঠিয়াছে। কিন্তু কি উত্তম পন্থা অবলম্বন করিলে, সমাজ ধর্ম্ম রক্ষা করিয়া পিতা পুত্রে মিলন সর্ব্বাঙ্গ সুন্দর ও সর্বতোভাবে শোভনীয়া হয়, তাহ ধরিতে পারিতেছেন না। অষ্টমীর দিন রাত্রিতে যখন শুনিলেন, অমরের বাড়ীর পূজার সঙ্কল্প তাহারই নামে হইয়াছে, তখন তিনি উম্মত্ত্বের ন্যায় অস্থির হইয়া পড়িলেন এবং ব্যথিত হৃদয়ে আক্ষেপ ভৱে, दलिब्रां (रुढिgलभ ‘७ाभ उ नश् क्षध नां ” । সে বার শেষ রাত্রিতে সন্ধিপূজা । পূজা শেষে, দেবীসম্মুখে নতজানু হইয়া বসিয়া করজোড়ে গোবিন্দ বাবু মিলন দিক্ষ{ Fাশিলেছেন । সহসা দেবকৃপায় তঁাহার মনে এক উপ্তম উপায়। প্রতিভাত হইল। তদনুসারে গোবিন্দ বাবু নবমীর দিন পূজা শেষ করিয়া কলিকাতায় আসিয়া একপানি দেড় ফুট চতুষ্কোণ মার্ব্বেল পাথরে তঁহার অভিপ্রেতি কয়েকটি কথা খোদাই করা হয়। রানি আটটার সময়ে বাড়া পৌছিলেন । বিজয়ার দিন প্রাতঃকালে বিজয়ার পূজা ও পিসৰ্জন শেস হইলে পর, মধ্যাহ, সময়ে রাজমিস্ত্রী ডাকাইয়া কোথায় কি করিতে হইবে, কত শীঘ্র সে কাজ সম্পন্ন করিতে হইবে, সে সকলের উপদেশ দিয়া বলিয়া দিলেন, “ ঐ অল্প সময় মধ্যে ঐ কাজ তাহার পছন্দমত সম্পন্ন করিয়া দিতে পারিলে, পাঁচ টাকা পুরস্কার পাইবে।” অপরাহ্নে প্রতিমা বিসর্জনে সকলে যখন ব্যস্ত ও বিব্রত, সকলেই নদীর তীরে, বাড়ী ঘরে কেহ নাই, ঠিক সেই সময়ে R8 R