研领*f称邸钟 মাত্রার রাজা রাণী ও পাত্র মিত্র সাজিয়া গান গাহিয়া ও বাজনা বাজাইয়া জীবন কার্টাইতেছে ? বাবা ! আমার ভেবে ভয় হচ্ছে । আমার এই ধারণা কি ঠিক ? জয়পালের আচােব ব্যবহার, কথা বার্ত্তায় তাহার বীরোচিত আয়ুনিগ্রহ ও আত্মবিসর্জন প্রবৃত্তির বিষয় চিন্তা করিতে তাহার অনেক রাত্রি হইল, সহজে নিদ্রা দেবীর কৃপাদৃষ্টি হইল না। বহুক্ষণ ধরিয়া এই সকল চিন্তায় যাপন করিয়া উৎকণ্ঠার আবেগে । উঠিয়া বসিল, ভাল লাগিল না, উঠি দাড়াইল, বাহিরে যাইবার উপায় নাই, ঘরেই অনেকক্ষণ পায়চারি করিল, শেষে ক্লান্ত হ’য়ে আবার শয্যায় বসিল, শয়ন করিল। এইবার তার অবসন্ন শস্ত্রীর মনের উপর সর্বসন্তাপহারিণী নিদ্রায় সমাগম হইল, অমর কুমার, সুমাইল, ঘুমের সঙ্গে সঙ্গে দেখিল, সে কারাগার হইতে বাহির । হইয়াছে, তাহাকে পুনরায় আদালতে লইয়া গিয়াছে, আদালত লোকে লোকারণ্য, সেই জনতার মধ্যে কি একটা বৃহৎ ব্যাপার লাইয়া হুলুস্থলু চলিয়াছে, আর সেই গােলমালের ভিতর বাগান পাটির বাবুরা তাহাকে বাগানে লইয়া যাইবার জন্য টানাটানি করিতেছে। বহুলোকেৰ ভীড় ঠেলিয়া কনি এসে, হেসে হেসে বলছে “তোমার সেই গান, “সেই নেচেনেচে “সবে কলির সন্ধ্যা বইত নয়” । সেই গানু একবার শুনিবার জন্য কাণ পাতিয়া বসিয়া আছি। আঙ্গ, এসেছ যদি, একবার তোমার সেই মধুর স্বরে । মাতাইয়া দাও। একবার তোমার সেই দেব দুর্লভ অমৃত সুধা পান 弥 ক্লিয়াইয়া আমাদের প্রাণ স্কুড়াইয়া দাও।” এই শৃঙ্খলাহীন অসংলগ্ন
