‘নিরালম্ববাবা ও আনন্দবাবু’ নামে এই ধরনের ব্ল্যাক-আর্ট ছাড়া শূন্যে ভেসে থাকার ঘটনাকে নির্ভর করে একটি গল্প লিখি।
সাদা দেওয়ালে ভেসে থাকার ব্যাপারটা ছবি এঁকে বোঝাবার চেষ্টা করছি।
লাঠিতে হাতকে বিশ্রাম দিয়ে শূন্যে ভাসা
চন্দননগর বা এর ধারে-কাছের কোন জায়গা থেকে কৌশিক মুখোপাধ্যায় নামে একজন পরিবর্তনের লেখাটির পরিপ্রেক্ষিতে একটি চিঠি দিয়েছিলেন। যতদূর মনে পড়ছে, তিনি লিখেছিলেন, বেশ কিছু বছর আগে (সালটা আমার ঠিক মনে নেই) বারাণসীতে এক সন্ন্যাসীকে সামান্য একটা লাঠির ওপর হাতকে বিশ্রাম দিয়ে তাঁর শরীরকে শূন্যে তুলে রাখতে দেখেছিলেন। কৌশিকবাব কিছুটা ঝাঁজ মিশিয়ে লিখেছিলেন, প্রবীরবাবুর আন্তরিক সত্যনিষ্ঠা থাকলে যেন কিছুটা কষ্ট করে ওই স্থানে গিয়ে এই বিষয়ে অনুসন্ধান করেন, তা হলেই আমার কথার সত্যতা যাচাই করতে পারবেন।
কৌশিকবাবু সত্যিই যে এই ধরনের ঘটনা ঘটতে দেখেছেন সেই বিষয়ে আমার
কোনও সন্দেহ নেই। তাই অনুসন্ধানেরও প্রয়োজন নেই।
কাঠের লাঠিতে হাতকে বিশ্রাম দেওয়ার জন্য এলিয়ে রেখে সাধুবাবার শূন্যে ভেসে থাকা কৌশিকবাবু ঠিকই দেখেছেন। কিন্তু ঘটনাটার পেছনে যে লৌকিক