পাতা:অষ্টাঙ্গ হৃদয় - বাগ্‌ভট.pdf/১০৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

»०ञ उमः ] সূত্রস্থান । Ctt উষ্ণবীর্য ও দুগ্ধ শীতবীর্য্য। সিংহ ও শূকর উভয়ই মধুর রস, সুতরাং উভয়ই শীতবীর্য হওয়া উচিত, কিন্তু সিংহ কটুবিপাক ও শূকর মধুর বিপাক। অতএব যে সকল দ্রব্য রসাদির সমানকারণারন্ধ তাহাকদর রসোপদেশেই গুণ নির্দিষ্ট হইবে। আর এইরূপ দ্রব্যই বহুতর। বিচিত্র अठ्ठश्ांब्रक कावा आझांज, डॉशंत्र প্রত্যেকটির উল্লেখ কুরা যাইবে ॥ ৩০|৩১ * * সূত্রস্থানে নবম অধ্যায় সমাপ্ত । O দশম অধ্যায় । , • অতঃপর আমরা রসভেদীয় অধ্যায় ব্যাখ্যা করিব-যাহা আত্রেয়াদি মহর্ষিগণ বলিয়াছিলেন৷ ১ পূর্বে বলা হইয়াছে যে, রস ছয় প্রকার ; এক্ষণে তাহদের বিষয় কথিত হইতেছে। পৃথিব্যাদি পঞ্চ মহাভূতের দুই দুইটীর আধিক্যে যথাক্রমে মধুরাদি ছয় প্রকার রস উৎপন্ন হয়। যথা—ক্ষিতি ও জলের আধিকো মধুর রস, ক্ষিতি ও অগ্নির আধিক্যে অন্নারস, জল ও অগ্নির আধিকো লবণ রস, আকাশ ও বায়ুর আধিকো কটুলসা, অগ্নি ও বায়ুর আধিক্যে তিক্তরস এবং ক্ষিতি ও বায়ুর আধিক্যে কন্যায়। व्र উৎপন্ন क्षेत्रै १६ ॥ २ O স্বস্ব লক্ষণ ভিন্ন রসবিশেষের জ্ঞান হয়ু না, সেই জন্য ছয় প্রকার রসের লক্ষণ বর্ণিত হইতেছে। যে রূপ আস্বাদনী করিলে মুখ উলিপ্ত, শরীর আলাদযুক্ত ও ইন্দ্রিয় সমূহ প্রসন্ন হয়, তাহাকে মধুর রস কহো ইহা পিপীলিকাদির প্রিয়। , ( প্রমেহদি রোগে মুত্রগন্ধে পিপীলিকা উপগত হইলে মধুর রসের অনুমান দ্বারা মধুমেহত্বাঢ়ি রোগ জানা যায়)। যে রস আস্বাদন করিলে মুখ হইতে জলস্রাব, রোমাঞ্চ, দন্তহৰ্ষ, এবং চক্ষু ও ভ্রর "সঙ্কোচ হয়, তাহা অন্ধরস। যে রস আস্বাদন করিলে মুখস্রাব এবং কপোলে ও গলদেশে দাহ হয়, তাহাকে, লবণ * রস বলে। (ইহা অল্পের রোচক ) । তিক্তিরস আম্বাদনে মুখ বিশদ (পৈচ্ছিলু্যাযুক্ত ) ও রসনেক্রিয় নষ্ট হয় অর্থাৎ তৎকালে জিহবার অন্য রসগ্রহণ শক্তি লুপ্ত হয়। কাঁটুরস আস্বাদন করিলে জিহুৱা অগ্নিশিখাস্পর্শের ন্যায় টুিমিচিমি বেদনা দ্বারা উদ্বেজিত হয়, এবং S. চক্ষু, নাসিকা ও মুখ দিয়া জল পড়ে, আর কপোল দেশ জালিয়া,যায়। কষায়রস আস্বাদনে জিহবার জড়তা ও কণ্ঠশ্রোত বিবদ্ধ হয় ॥ ৩-৭ * • . . . মধুৱাদি রসের লক্ষণ সমূহ কথিত হইল। এক্ষণে তাহদের যথাযথ কার্য্য সকল বলা S S DDuBuuuSS DBDDB SBSBuB BDBSS DDDDBBDB DDDD মধুরীরবিশিষ্ট 5}f F 功 মধুর রস অভ্যস্ত হইয়া যায় ) বলিয়া উহ। রস দি ধাতু সমূহের বল অতীব বদ্ধত করে। মধুর রস-বালক, বুদ্ধ, উরঃক্ষত ও ক্ষীণ ব্যক্তিগণের হিতকর, বর্ণ কেশও ইন্দ্রির সমূহের পক্ষে প্রশস্ত, ওজোবৰ্দ্ধক, পুষ্টিকারক, স্বরবর্ধক, স্তনদুগ্ধজনক, ভগ্নসন্ধানকারক, গুরুপাক, আয়ুর্ব্বৰ্দ্ধক, টুর্নহিত, দিগ্ধ এবং পিত্ত বায়ু ও বিষ নাশক। মধুত্ব রস অতি সেবিত হইলে মেদ ও কফ জন্য রোগ সমূহ যথা-দ্বেীল, অগ্নিমান্দা, সুন্ন্যাস, মেহ, গণ্ড ও অর্ধাদি রোগ জন্মে ॥ ৮১°