M २ : वांवि९श्र अशान। অতঃপর আমরা গণ্ডুয়াদিবিধি অধ্যার ব্যাখ্যা • করিব-স্বাহা আত্রেয়াদি মহর্ষিগণ বলিয়াছিলেন | ১ মিথ্য, শমন, শোধন ও রোপণ এই চারি প্রকার গণ্ডুষ, ইহার মধ্যে স্নিগ্ধ গঙুষ বাতে, শমন গঙুষ পিত্তে ও শোধন গঙুষ কাফে প্রযোজ্য। রোপণগঙুষ ব্রণয় অর্থাৎ ইহা ব্রণ্যসাধনে ব্যবস্থিত হইয়া থাকে। স্নিগ্ধ গঙুষ মধুর-অগ্নি-লবণ-রস-সাধিত স্নেহ দ্বারা, শমন গঙুষ তিক্তিকষায় ও মধুর ঔষধ দ্বারা, শোধন গগুর্যতিক্ত-কটু অন্ন-লক ও উষ্ণ বীর্য্য ঔষধ দ্বারা এবং রোপণ গণ্ডুষ কষায় ও তিক্তরািস ঔষধ দ্বারা প্রস্তুত করিতে হয়। এই সকল গণ্ডুষে ঘূত প্রভৃতি স্নেহ দুগ্ধ মধু লাল শুক্ত মদ্য মাংসারস, ’গোমুত্র ও ধান্যায় এই সকল দ্রব্য যথাযথ “কন্ধের সহিত মিশ্রিত বা বিপক করিয়া তাহা শীতল বা উষ্ণ অবস্থায় প্রয়োগ করিবে ॥ ২-৫ দন্তহৰ্ষ, দন্তচাল ও বাতিক মুখরোগে দোষানুসারে ঈষদুষ্ণ বা শীতল জল মিশ্রিত তিলকন্ধ DDBBDBDBSS S DD KSEDBD BB DDD BLB KKKSS Dt D D EDBBDBD DDBBDSBDDYYYBDSDD BDBDD DBD DB DBBOD DD D EDD श्रु शिऊकद्र ॥ ♛ " মধুর গঙুষ ধারণ করিলে মুখের বৈশ্য (পিচ্ছিলতার অভাব) জন্মে, মুগ্ধক্ষত্রের সন্ধান হয় এবং দাহ ও তৃষ্ণার শান্তি হইয়া গ্লাকে ৷ ৯ ৷৷ ধান্তান্ন অর্থাৎ কঁজির গুগুধ ধারণ করিলে মুখের বিরসভােব মূল ওঁ দৌৰ্গন্ধ্য নষ্ট হয়। ঐ ধান্যান্ন লবণ বিহীন হইলে শীতবীর্য্য ও মুখশোষনাশক হইয়া থাকে ॥ ১০ է: ক্ষারযুক্ত জলের গণ্ডুষ ধারণ করিলে শীঘ্র শ্লেষ্মসঞ্চয় নষ্ট হয়। ঈষদুষ্ণ জলের গণ্ডুষ ধারণ করিলে মুখের লঘুতা হয় | ১১ বায়ুপ্রবাহরাহিত সূর্য্যালোকযুক্ত স্থানে উপবেশনপূর্বক প্রথমে স্কন্ধ ও কন্ধরা স্নেহদ্বারা স্নিগ্ধ এবং পশ্চাৎ স্বেদিত ও মৰ্দ্ধিত করিয়া কিঞ্চিৎ উন্নতমুখ হইবা গঙুষ, ধারণ করিবে $ *न ८िऊ ५ न ॥ .»२ যতক্ষণ পর্য্যন্ত মুখ কফপূর্ণ থাকে অথবা নাক মুখ দিয়া স্রাব নিৰ্গত হয়, তাবৎকােল গণ্ডুষ ধারণ করিতে হইবে। শরীর স্বস্থ না হওয়া পর্যন্ত এইরূপ পাঁচ বা সাত বারী-গণ্ডুষ ধারণ করা LDSyiOg D BDB BDLLgiSiBBD D DD g DDBB D DD BBBB (নাড়িতে ) করিতে না পারা স্নায় তাহা হইলে উহাকে গঙুষ, এবং মুখস্থিত দ্রব্য সঞ্চারিত করিতে পারিলে তাঁহাকে ধ্ৰুবল কহে। ১৩ কবল ধারণ দ্বারা নিম্নলিখিত রোগ সমূহ, বিশেষরূপে সাধ্য অর্থাৎ চিকিৎস্য হইয়া থাকে ; যখা-মন্ত দন্তক কর্ণ মুগ্ধ ও নেত্র-রোগ, মুখগ্রসেক, কণ্ঠরোগসমূহ, মুখ শোষ, হল্লাস, উত্রা, অরুচিও,পীনস ৷৷ ১৪ Ap
