পাতা:অসাধারণ - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৪৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জন্মদিন 89. কিংবা-“বাঁশের দোলাতে উঠে কে হে বটে যাচ্চ তুমি শ্মশানঘাটে” थेडJालेि । ’ দিন কতক গিয়ে তাই রায় বাহাদুর আর ওই সব ক্ষুদ্র সামাজিক পার্কে যান না, যেখানে বাত-ব্যাধিগ্রস্ত পেনসনভোগী বৃদ্ধিদের যাতায়াত। তার চেয়ে আসেন। তিনি এই লেকের ধারে, শ্যাম-বনকুঞ্জ পাও রে । হরিৎ বর্ণ দ্বীপটি জলের এক দিকে, কত সুগঠিত দেহ তরুণ কত প্রণয়চপল তরুণী কলেজের ছাত্রী আসেযায় । ওয়াকাইয়ের দল কলহাস্যে চটুলপদে বেড়ায় মাঝে মাঝে, ঠোটে রং, খাকির আঁটিস্যাট পোষাক পরনে ! না, এখানে লাগে ভাল। যৌবনের হাওয়া বয় সর্বদা ! তিনি এখনো বঁচবেন অনেক দিন । হাত দেখিয়ে বেড়ান। এখানে সেখানে রায় বাহাদুঘ, সেদিন ক জন পার্কে এক উড়িয়া জ্যোতিষী তাকে বলেচে । তা ছাড়া এ তিনি জানতেন। তার আয়ু যে প্রায় নব্বইয্যের কাণ ঘেসে যাবে, জ্যোতিষী না বল্লেও তা তিনি জানেন । আজ এত পয়সা রোজগার করেও, কলকাতায় এত বড় বাড়ী করেও, ভি এইট ফোর্ড চালিয়েও মনে হচ্চে রাতুলপুরের সেই দিনগুলো চব্বিশ বছরের সতেজ যৌবন নিয়ে যদি আবার ফিরে আসতো • • • সেই বঁাশবনের দিকে চেয়ে স্বপ্ন দেখা • • •ঢং ঢেং করে ঘণ্টা বাজাতে নবীন নাপিত • কত নির্জনে বসে জীবনের ভবিষ্যতের স্বপ্নে বিভোর হয়ে থাক**-- YBDB BDBD gBB DDSDBDBS BDmD BB DDBDBBBD S DDD DDB 0LLDD এক বন্ধুর পরামর্শে ব্যবসা ধরলেন, ইনসিওরেন্সের কোম্পানী খুললেন নিজে, বড় আপিস হােল, ধুলো মুঠো ধরলে সোনামুঠো হোতে লাগলো। দেশহিতকর কাজও দু-চারটা যে না করেচেন এমন নয়, পয়সা যথেষ্ট হয়েচে । ছেলেরা বলে-ভালোঃ